হৃদরোগ ও যৌন রোগ প্রতিরোধ-প্রতিকারে করণীয় কি জেনে নিন

বিশ্বায়নের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের জীবনযাত্রার পরিবর্তন ঘটে চলেছে প্রতিনিয়ত। বর্তমান প্রেক্ষাপটে ব্যস্ততা বাড়লেও অধিকাংশ মানুষের নিত্যনৈমিত্তিক কায়িক পরিশ্রমের পরিমাণ কমেছে, পরিবর্তন হয়েছে দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের। অন্যদিকে প্রতিনিয়ত বিন্দু বিন্দু অস্বাস্থ্যকর জীবনাচারণ ধীরে ধীরে আমাদের দেহঘড়িতে হৃদরোগ, উচ্চ-রক্তচাপ, ডায়াবেটিসসহ অনান্য অসংক্রামক রোগের ঘাঁটি বাঁধতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।

এসব অসংক্রামক রোগের মধ্যে হৃদরোগ অন্যতম, যা বিশ্বের উল্লেখযোগ্য মরণব্যাধি হিসাবে চিহ্নিত। হৃদরোগ যেমন দীর্ঘদিনের অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের ফল, তেমনভাবে তা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে দরকার সুন্দর ও সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের, প্রয়োজন দৈনন্দিন জীবনে কিছু ভালো অভ্যাস রপ্ত করার। জেনে নিন সেই অভ্যাসগুলো-

১। ধূমপান পরিহার করুন:

ধূমপান শুধু ধূমপায়ীর নয়, ধূমপানের সময় আশেপাশের লোকজনের বিশেষ করে বাচ্চাদের জন্যও শারীরিক ক্ষতি বয়ে আনে। ধূমপান এবং তামাকজাত দ্রব্য যেমন জর্দা, গুল, সাদাপাতা মানবদেহে উচ্চরক্তচাপসহ নানা ধরনের ধমনী ও শিরার রোগ তৈরির মাধ্যমে হৃদরোগের ঝুঁঁকি বাড়ায়। সুতরাং ধূমপান ত্যাগ করুন, পরিবারে তামাকমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করুন।

২। নিয়মিত ব্যায়াম করুন:

হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখার জন্য ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই। ব্যায়াম করা মানেই যে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাতেই হবে এমন নয়, ঘরেই ব্যায়াম করা যায়। সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাচলা, সম্ভব হলে দৌড়ানো, ফ্রি-হ্যান্ড বা হালকা ব্যায়াম, লিফটে না চড়ে সিঁড়ি ব্যবহার, অল্প দূরত্ব রিকশা বা যানবাহন ব্যবহার না করে হেঁটে চলা, সম্ভব হলে সাঁতার কাটা ইত্যাদি সহজেই করা সম্ভব। এভাবে প্রতিদিন সম্ভব না হলেও সপ্তাহে অন্তত ৩/৪ দিন গড়ে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলে উচ্চ-রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত
হয়ে হৃদরোগের ঝুঁঁকি কমে।

৩। স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন:

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ করতে হবে। রক্তে উচ্চ চর্বি (সম্পৃক্ত ফ্যাট), রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল হলে রক্তনালির দেয়াল মোটা ও শক্ত হয়ে যায়। এর ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে এবং হৃদরোগ দেখা দিতে পারে। অধিক শর্করা যুক্ত খাবার এবং অধিক চর্বি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে। বেশি আঁশযুক্ত খাবার, প্রচুর শাকসবজি ও টাটকা ফলমূল বেশি করে খান। তাজা ফলে প্রচুর আঁশ এবং ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ, এতে ক্যালোরি কম থাকে ও এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বেশি থাকে-যা সতেজ ও সব হৃদযন্ত্রের জন্য সহায়ক। মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার, ফাস্টফুড, ভাজাপোড়া এড়িয়ে চলায় ভালো। যে কোনো মাছ এমনকি সামুদ্রিক মাছ খাওয়া ভালো। মাছের তেলে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড থাকে, যা হার্টের সুস্থতায় সহায়ক।

৪। শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন:

খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম করার মাধ্যমে ভারসাম্যপূর্ণ ও সঠিক ওজন বজায় রাখতে সচেষ্ট হতে হবে। অধিক ওজন সম্পন্ন লোকদের উচ্চ-রক্তচাপসহ ধমনী, শিরার নানা রকম রোগ ও হৃদরোগ দেখা দিতে পারে। ওজনের পাশাপাশি অধিক কোমরের পরিমাপ (পেটে জমা অতিরিক্ত চর্বি) হৃদরোগের জন্য দায়ী। কোমরের আদর্শ পরিমাপ পুরুষের ক্ষেত্রে ৪০ ইঞ্চি এবং মহিলাদের ৩৫ ইঞ্চির নিচে হওয়া উচিত- এর বেশি থাকলে পরিশ্রম করে পেটের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে হবে।

৫। উচ্চ-রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করুন:

উচ্চ-রক্তচাপে ভোগা রোগীদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। অন্যদিকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরের ছোট-বড় শিরার ভিতরের চর্বি জমার (অ্যাথারোসক্লেরোসিস) আশঙ্কা বেশি থাকে এবং বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এসব রোগীরাও উচ্চ-রক্তচাপে আক্রান্ত হন।

৬। মনের প্রফুল্লতা বজায় রাখুন:

শুধু দেহের সুস্থতা বজায় রাখলেই হবে না, দেহমাঝে যে ‘মন’ তারও যত্ন-আত্তির প্রয়োজন আছে বৈকি! অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিক চাপের কারণেও উচ্চ-রক্তচাপ ও হৃদরোগ দেখা দিতে পারে। তাই মনকে সতেজ রাখতে বিশ্রাম এবং পরিমিত ঘুম প্রয়োজন।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান 

(ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন: (চিকিৎসক)

01762-240650 (হোয়াটস অ্যাপ)

01960288007  (বাংলা লিংক)

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়