পাইলস-ফিস্টুলা নির্মূলের স্থায়ী চিকিৎসা

মানুষের পায়ুপথে যে সকল রোগ হয় তাদের মধ্যে ফিস্টুলা (Fistula) বা ভগন্দর এর মধ্যে অন্যতম। পায়ুপথের ভেতরে অনেকগুলো গ্রন্থি বা গ্লান্ড আছে। এই গ্রন্থিতে সংক্রমণের কারণে মলদ্বারের পাশে ফোঁড়া হয়। এই ফোঁড়া একসময় ফেটে গিয়ে ফিস্টুলা হয়।

পায়ুপথের ক্যান্সার অনেকদিন চিকিৎসাবিহীন থাকলে তা ফিস্টুলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারে। আবার ফিস্টুলা অনেক দিন চিকিৎসাবিহীন থাকলেও তার মধ্যে ক্যান্সার হতে পারে। তবে সম্ভাবনা কম। আবার মলদ্বারে যক্ষ্মা ও পরিপাকতন্ত্রের বিশেষ ধরনের প্রদাহজনিত রোগ যেমন – ক্রনস ডিজিজের কারণেও ফিস্টুলা হতে পারে।

এছাড়া মলদ্বারের যক্ষা, বৃহদন্ত্রের প্রদাহ এবং মলদ্বারের ক্যান্সার থেকেও ফিস্টুলা হতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে সাধারণত এ রোগটি হয় না। মোটামুটিভাবে প্রতি এক লাখ লোকের মধ্যে আট থেকে নয় জন ফিস্টুলা রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে।

সাধারনত মহিলাদের তুলনায় পুরুষরা এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন। এর নালীটি মলদ্বারের কোন স্তর ভেদ করেছে বা কতটা গভীরে প্রবেশ করেছে, তার ওপর নির্ভর করে এর জটিলতার ধরন। বিভিন্ন ধরনের ফিস্টুলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি ও কৌশল। এ রোগের একমাত্র চিকিৎসাই হল সার্জারি বা শৈল্য চিকিৎসা। সাধারনত ৫ থেকে ১০ শতাংশ ফিস্টুলা রোগীর আবার ফিস্টুলা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ভগন্দর বা ফিস্টুলা রোগের উপসর্গ। এ রোগের লক্ষণ মূলত তিনটি।
মলদ্বারের পাশে ফুলে যাওয়া;
ব্যথা হওয়া
মলদ্বারের আশেপাশে এমনকি অণ্ডকোষের পেছন দিক থেকে এক বা একাধিক মুখ থেকে পুঁজ ও রক্ত পড়া

কোনো কোনো সময় এ মুখ থেকে বায়ু নির্গত হয় এবং কৃমিও বের হতে দেখা যায়। এ ব্যথা থেকে জ্বরও হতে পারে। রোগীদের দেখেছি, মলদ্বারের ব্যথা ও ফুলা নিয়ে জ্বরের চিকিৎসা করছেন। কিন্তু এর কারণ- এর কোনো চিকিৎসা হচ্ছে না। রোগী বুঝতে পারছেন না, এ কারণেই জ্বর হয়েছে।

আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে মলদ্বারের বাইরে কোনো মুখ থাকে না। কিন্তু ভেতর থেকে পুঁজ বেরিয়ে আসে।

কোনো কোনো রোগীর পুঁজ এত কম যে তিনি বলেন, মলদ্বারে সামান্য ভেজা ভেজা লাগে বা আঠালো লাগে। সাধারণত লোকদের ধারণা, কৃমির বাসা থেকে এ রোগের উৎপত্তি। কিন্তু বিজ্ঞানের কল্যাণে এ ধারণা একেবারে অমূলক প্রমাণিত হয়েছে।

ফিস্টুলার প্রকারভেদ:

ফিস্টুলার নালিটির গতিপথের উপর ভিত্তি করে আমেরিকান গ্যাস্ট্রএন্টারোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন ফিস্টুলাকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করেছে। যথা-

সরল ফিস্টুলা:- সরল ফিস্টুলার মুখ মলদ্বারের অল্প ভেতরে থাকে এবং মলদ্বারের মাংসপেশি অল্প সম্পৃক্ত হয় বা একেবারেই হয় না।

জটিল ফিস্টুলা:- জটিল ফিস্টুলার মুখ মলদ্বারের গভীরে থাকে এবং জটিল ফিস্টুলার ক্ষেত্রে মলদ্বারের মাংসপেশি বেশি পরিমাণে সম্পৃক্ত হয়। জটিল ফিস্টুলার শাখা প্রশাখা থাকে বা ফিস্টুলার সঙ্গে অন্যান্য অঙ্গ যেমন- মুত্রথলি, যোনিপথ ইত্যাদির সংযোগ থাকে। অনেক ক্ষেত্রে এ ধরনের ফিস্টুলায় বাইরের দিকে একাধিক মুখও থাকতে পারে। সাধারনত অপারেশনের পর পুনরায় ফিস্টুলা, মলদ্বারের যক্ষা, বৃহদন্ত্রের প্রদাহ এবং মলদ্বারের ক্যান্সারের কারনে ফিস্টুলা হলে, সেগুলো জটিল ফিস্টুলা হয়ে থাকে।

 

রোগ নির্ণয়ে পরীক্ষা:- সাধারনভাবে চিকিৎসকরা রোগীর ইতিহাস শুনে ফিস্টুলার প্রকারভেদ সম্পর্কে ধারণা করতে পারেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগীর সমস্যা শুনে এবং মলদ্বার দেখে বা মলদ্বারে আঙুল দিয়ে পরীক্ষা করে ফিস্টুলা রোগটি সনাক্ত করা যায়। আঙুল দিয়ে পরীক্ষা করলে ভেতর ও বাইরের মুখ আঙুলে অনুভব করা যায় এবং অস্বাভাবিক সংযোগটি শক্ত রেখার মতো অনুভূত হয়।

এছাড়াও চিকিৎসকের পরামর্শ মত আরও কিছু পরীক্ষা করার প্রয়োজন হতে পারে। যেমন-
এলোপ্যাথিক ডাক্তারদের নিকট এই রোগের অপারেশন ভিন্ন অন্য কোনো চিকিৎসা পদ্ধতি নেই। তাও এর রয়েছে জটিলতা। অপারেশনের মাধ্যমে অস্বাভাবিক সংযোগটি সম্পূর্ণভাবে কেটে ফেলতে হয়। যদি কোনো অংশ থেকে যায় তবে তা থেকে আবার এ রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

এমনকি আরও বেশি জটিল আকার ধারণ করতে পারে। বর্তমানে এ রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রচলিত অপারেশন পদ্ধতিগুলো হল ফিস্টুলোটোমি, ফিস্টুলেকটোমি, সেটন, ফিস্টুলা প্লাগ, ফিস্টুলা গ্লু, ফ্ল্যাপ ব্যবহার, এন্ডোস্কোপিক ফিস্টুলা সার্জারি, রেডিওফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার, স্টেম সেল ব্যবহার, লেজার ব্যবহার, মলদ্বারের মাংসপেশির মাঝখানের নালি বন্ধ করে দেওয়া ইত্যাদি। এর মধ্যে প্রথম তিনটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়।

সাধারণত জটিল প্রকৃতির ফিস্টুলার চিকিৎসায় ফিস্টুলেকটমি ও সেটন ব্যবহার করা হয়। হাই ফিস্টুলার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ফিস্টুলার সংযোগ কেটে আনলে রোগীর এনাল স্ফিংটার ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং মল ঝরবে, তাই এরকম ক্ষেত্রে সেটন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। আবার যেসব ক্ষেত্রে ফিস্টুলেকটমি ও সেটন ব্যবহার করা সম্ভব হয় না, সেসব ক্ষেত্রে এন্ডোরেকটাল এডভান্সমেন্ট ফ্লাপ ব্যবহার করা হয়।

ফিস্টুলা রোগ কি চিকিৎসায় ভালো হয়?
এ রোগ হলে অনেকে লোকলজ্জার ভয়ে দীর্ঘদিন লুকিয়ে রাখেন। এতে ধীরে ধীরে তার জটিলতা যেমন বাড়তে থাকে, তেমনি জীবনও বিষাদময় হয়ে উঠে। অথচ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে ফিস্টুলা রোগ সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়।

এ রোগে সাধারণত নারীদের যোনিপথ বা মাসিকের রাস্তা দিয়ে যাদের অনবরত প্রশ্রাব ঝরতে থাকে। শতকরা প্রায় নব্বই ভাগ ফিস্টুলাই সন্তান প্রসবকালে পাওয়া নানান আঘাতের কারণে হয়ে থাকে। অভিজ্ঞ একজন ভেষজ ডাক্তারের পরামর্শক্রমে প্রপার ট্রিটমেন্ট নিলে এ রোগ থেকে মুক্ত হওয়া যায়।

ভগন্দর বা ফিস্টুলা রোগের ক্ষেত্রে ভেষজ সব চেয়ে কার্যকর চিকিৎসা। এলোপ্যাথিক চিকিৎসার মত এখানে কোন জটিলতা নেই। কারণ, একথা সত্য যে এ রোগ অপারেশনের পর আবার হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে অপারেশনের পর ফিস্টুলা পুনরায় হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ৫ থেকে ১০ ভাগ যা জটিল ফিস্টুলার ক্ষেত্রে শতকরা ৪০ ভাগ পর্যন্ত হতে পারে। তাই ভগন্দর বা ফিস্টুলা রোগের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ একজন ভেষজ  ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে প্রপার ট্রিটমেন্ট নিন।

বিভিন্ন গবেষণা পত্রে দেখা যায় জটিল ফিষ্টুলা আবার হওয়ার সম্ভাবনা সাধারণত ৭-১৫% এবং সাধারণ ফিষ্টুলা আবার হওয়ার সম্ভাবনা ৪-৯%। ক্ষত শুকাতে দেরী হয় ৭% ক্ষেত্রে। বায়ু ও মল নিয়ন্ত্রণের সামান্য অক্ষমতা ৭-১২%।

রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়