বিনোদন প্রতিবেদক
জুলাই অভ্যুত্থানের পর চেষ্টা চলছে ছন্দ ফেরানোর। নাটকের কাজ হলেও একেবারেই থেমে আছে চলচ্চিত্র ও সংগীত। এর মধ্যে সুখবর নিয়ে এলেন বুবলী।
প্রায় ৮ মাস ধরে নতুন কোনো সিনেমায় সাইন করেননি। জানা গেল, ‘নীল টিপ’ সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি।
এটি নির্মাণ করবেন মেহেদি হাসান। প্রযোজনায় আছেন সৈয়দ মোহাম্মদ সোহেল। নির্মাতা জানান, খুব শিগগিরই সিনেমার শুটিং শুরু হবে।
নির্মাতার ভাষ্য, ‘বুবলীর সঙ্গে আমরা ছোটপর্দার একজন অভিনেতাকে নিতে চাই। এখনও চূড়ান্ত হয়নি বলে নাম বলতে চাই না। তবে ছবির গল্প বুবলীকে ঘিরেই। তিনিও গল্পটা বেশ পছন্দ করেছেন। আসলে আমাদের দেশে নারীপ্রধান গল্পে ছবি নির্মিত হয় কম। একটা সময় শাবানা ম্যাডামের ওপর ছবি নির্মিত হতো। আমিও এই সময়ে এসে বুবলীর ওপর বাজি ধরতে চাই।’
এরই মধ্যে কথা রটেছে, সিনেমায় বুবলীর বিপরীতে দেখা যাবে ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা শ্যামল মাওলাকে।
অন্যদিকে, সিনেমা না করলেও বুবলী ব্যস্ত ছিলেন পরিবার নিয়ে, বানভাসিদের নিয়ে। চলতি বছরের বন্যাকবলিতদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন এ নায়িকা। এছাড়া বুবলীর মুক্তি প্রতীক্ষিত আলোচিত সিনেমার মধ্যে রয়েছে ‘জংলি’, এম ডি ইকবালের ‘বিট্রে’ ও জসিম উদ্দীন জাকিরের ‘মায়া- দ্য লাভ ২’।
স্ক্যাবিস বা চুলকানি থেকে রক্ষা পেতে কী করবেন?
ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে শক্তিশালী ঔষধ
শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রশ্নে যা বললেন জয়শঙ্কর
নিউজ ডেস্ক :
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, তাঁরা বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করছেন। প্রত্যর্পণের বিষয়টি কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে করা হবে বলে জানান তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার জার্মানির বার্লিনে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে করা প্রশ্নের জবাবে এস জয়শঙ্কর এ কথা বলেন। জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবকের সঙ্গে বৈঠকের পর এই যৌথ সংবাদ সম্মেলন হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন করা হয়, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিজ দেশে প্রত্যর্পণ করা হবে কি না। বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইবে বলে জানিয়েছে। এমন অনুরোধ কি বিবেচনা করবে ভারত?
জবাবে জয়শঙ্কর বলেন, ‘বাংলাদেশে সরকারে পরিবর্তন হয়েছে। আমরা বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করছি। আর এটি আমরা কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে করি, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে নয়।’
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এক মাসের বেশি সময় ধরে ভারতে অবস্থান করছেন তিনি। বাংলাদেশের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে দেশে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হবে বলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
হোটেল থেকে সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর মোবাইল ফোন চুরি
নিউজ ডেস্ক :
কক্সবাজারের হোটেল-মোটেল জোনের একটি হোটেল থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর মুঠোফোন চুরি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কক্সবাজার সিলিটন নামে একটি আবাসিক হোটেলের কক্ষ থেকে ফোনটি চুরি হয়। সেখানে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন এই নেতা।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, দুপুরে দিকে হাসনাত আব্দুল্লাহ জানিয়েছেন তার ফোনটি চুরি হয়েছে। পুলিশ তার ফোন উদ্ধারে চেষ্টা চালাচ্ছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কক্সবাজারের সমন্বয়ক সাগর জানান, পেকুয়া-চকরিয়ায় শহীদদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গতকাল বুধবার সেখানে যান হাসনাত আব্দুল্লাহ। সেখান থেকে বৃহস্পতিবার ছাত্র-জনতার আলোচনাসভায় যোগ দিতে কক্সবাজার শহরে আসেন।
গণমাধ্যমকর্মী আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে: তথ্য উপদেষ্টা
নিউজ ডেস্ক :
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, আগামী ১০০ দিনের মধ্যে গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলী) আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) আগামী ১০০ দিনের কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এ সময় তিনি এ তথ্য জানান।
১০০ দিনের কর্মপরিকল্পনায় রয়েছে- বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং বাংলাদেশ বেতারকে দক্ষ ও জনবান্ধব করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ছাত্র-জনতা এবং তাদের পরিবার নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচার করা হবে।
এছাড়াও গণমাধ্যম ইস্যুতে অন্যান্য যেসব কর্মপরিকল্পনা রয়েছে-
স্বাধীন গণমাধ্যম কমিশন গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
গণমাধ্যম কর্মী (চাকরির শর্তাবলী) আইন প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
সম্প্রচার আইন প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য আইন, বিধি ও নীতিমালার প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হবে।
সাংবাদিকদের বেতন কাঠামোর যৌক্তিক সংস্কারে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
অনলাইন নিউজ পোর্টালের লাইসেন্স দেওয়ার নীতিমালা যুগোপযোগী করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ এর কতিপয় ধারা সংশোধন করে যুগোপযোগী করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।