

শেরপুর প্রতিনিধি :
শেরপুর সদর উপজেলায় গত ১০ মার্চ “শেরপুরে কুলি করিমের মানবেতর জীবন”শিরোনাম সংবাদ প্রকাশের পর পাকুড়িয়া ইউ.পি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হায়দার আলী ১৪ মার্চ সকালে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সরোজমিনে কুলি করিমের বাড়িতে যান। এসময় কুলি করিম ও তার স্ত্রী সন্তানেরা আনন্দে মাতিয়ে উঠে।

এসময় ইউপি চেয়ারম্যান কুলি করিমের সাথে তার সাংসারিক জীবনের আলাপ আলোচনা শেষে আগামী ১০দিনের মধ্যেই খড়ের ঘরটি ভেঙে টিনসেটের দুই রুম বিশিষ্ট বারান্দাসহ একটি ঘর তৈরী করার সিন্ধান্ত হলে আনন্দে কেঁদে ফেলেন কুলি করিম। এছাড়াও ইউপি চেয়ারম্যান কুলি করিমের তিন ছেলের লেখাপড়ার দায়িত্ব নেন তিনি।
তার এই মহতি উদ্যােগকে সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকাবাসী। কুলি করিমের বাড়িতে সংক্ষিপ্ত এক বক্তব্যে তিনি বলেন অনলাইন পত্রিকা বস্ত নিষ্ঠা সংবাদের কারণে আমার দৃষ্টি পড়ে কুলি করিমের দিকে আমার জানামতে এই ইউনিয়নে এখনো খড়ের ঘর আছে কি না তা জানা ছিলো না। অনলাইন সংবাদদাতাদের সুখনো দৃষ্টির এবং বস্তু নিষ্ঠা সংবাদের কারণে খড়ের ঘর চিহৃিত করণ ও কুলি করিমের মানবেতর জীবনযাপনের বিষয়টি নিশ্চিত হই। আমার ইউনিয়নের এমন লোক আরও আছে কি না আমার মনে হয় না।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের সময় উপস্হিত ছিলেন, ইউনিয়ন ছাত্র লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক-১ শিমুল আহাম্মেদ, ইমরান মিয়া,ইউনিয়ন যুবলীগ কর্মী সাদ্দাম হোসাইন, মানবাধিকার কর্মী রিয়াজুল করিম অপু, হৃদয় সিদ্দিকী প্রমূখ






