ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লকডাউন ভেঙে সংঘর্ষে কয়েকশ মানুষ, পা কেটে আনন্দ মিছিল

ব্রাহ্মণবাড়িয়া করেসপন্ডেন্ট :

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জের ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে জেলায় চলমান লকডাউন ভেঙে জেলার নবীনগর উপজেলায় কয়েকশ মানুষ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। রোববার (১২ এপ্রিল) সকাল থেকে থেমে থেমে কয়েক দফায় দুপুর পর্যন্ত উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের থানাকান্দি গ্রামে এ সংঘর্ষ চলে।

এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়। সংঘর্ষ চলাকালে প্রতিপক্ষের একজনের পা কেটে হাতে নিয়ে আনন্দ মিছিলও করেছে অপর একটি পক্ষ। এ ঘটনায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান সঙ্গে থানাকান্দি গ্রামের বাসিন্দা কাউসার মোল্লার মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে চলা এ বিরোধের জেরে রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। থেমে থেমে চলা এ সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।

নারী-পুরুষের যে কোনোা যৌন সমস্যার (যৌন দুর্বলতা, সন্তান না হওয়া, সহবাসে ব্যর্থতা, দ্রুত বীর্যপাত) সমাধানে ‘নাইট কিং’ ও ‘নাইট কিং গোল্ড’ কার্যকরী। বাংলাদেশের যে কোনো জেলা বা উপজেলায় কুরিয়ার সার্ভিসযোগে ‘নাইট কিং’ পেতে যোগাযোগ করুন : হাকীম মিজানুর রহমান, ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, যোগাযোগ করুন : (সকাল ১০টা থেকে রাত ০৮ টা (নামাজের সময় ব্যতীত) +88 01742057854, +88 01762240650, +88 01777988889
এছাড়াও শ্বেতী রোগ, ডায়াবেটিস, অশ্ব (গেজ, পাইলস, ফিস্টুলা), হার্টের ব্লকেজ, শ্বেতপ্রদর, রক্তপ্রদর ইত্যাদি রোগের চিকিৎসা দেয়া হয়।

সংঘর্ষ চলাকালে চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমানের পক্ষের মোবারক মিয়া (৪৫) নামে এক ব্যক্তির পা কেটে নিয়ে গ্রামে আনন্দ মিছিল করে বিরোধী পক্ষের কাউছার মোল্লার লোকজন। ওই মিছিল থেকে পায়ের বদলে মাথা কেটে নিয়ে আসার কথাও বলা হয়। সংঘর্ষ চলাকালে অন্তত সাতটি ঘর-বাড়ি হামলা, ভাঙচুর লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন দাঙ্গাবাজকে আটক করেন পুলিশ।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত নবীনগর থানার ওসি (তদন্ত) রহুল আমীন জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে। একই সঙ্গে গ্রেফতারের অভিযান চলামান রয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) মকবুল হোসেন জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।