দ্রুত পেটের চর্বি ঝরাতে ঘরোয়া উপায় জেনে নিন

রসুন একটি অতিপরিচিত বস্তু, যা প্রায় প্রতিটির বাড়ির রান্না ঘরেই থাকে। সহজলভ্য এই জিনিসটির স্বাস্থ্য উপকারিতা কখনোই অস্বীকার করা যায় না। এটি পুষ্টির পাওয়ার হাউস হিসেবে পরিচিত।

নিম্ন রক্তচাপ থেকে শুরু করে সাধারণ সর্দি-কাশিতে ঘরোয়া প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। এটি পেটের চর্বি ঝরাতেও চমৎকার কাজ করে।

যেভাবে ওজন কমায় রসুন: এতে ভিটামিন বি৬ এবং সি, ফাইবার, ম্যাংগানিজ, ক্যালসিয়াম রয়েছে। এগুলো ক্যালরি কমাতে ভূমিকা রাখে।
২০১১ সালে প্রকাশিত পুষ্টিবিষয়ক একটি জার্নালে উল্লেখ করা হয়, নারীদের ওজন কমাতে রসুন সহায়ক।

এছাড়াও রসুন রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে, রক্ত পরিষ্কার করে এবং সর্দি-ফ্লু প্রতিরোধে সহায়তা করে।

নিয়মিত রসুন খেলে শরীরে শক্তি বাড়ায় এবং হজমক্রিয়ার উন্নতি ঘটায়।

যেভাবে খাবেন রসুন

গোলমরিচ-রসুন: ২-৩টি রসুনের কাটা কোয়া এক গ্লাস পানিতে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে রসুনের কোয়াগুলো তুলে ফেলে দিন। এরপর এতে এক চিমটি গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে খালি পেটে পান করুন।

রসুন-মধু: ২-৩টি রসুনের কোয়া খোসা ছাড়িয়ে পিষে নিন। এটি কয়েক ফোঁটা মধুর সঙ্গে মেশান এই রসুন। মিশ্রণটি ১৫-২০ মিনিট পর খেয়ে নিন। প্রতিদিন একবার করে খান।

রসুন-লেবুর রস: ২-৩টি রসুনের কোয়া এক গ্লাস উষ্ণ পানিতে কিছুক্ষণের জন্য রেখে নিন। এবার এক টেবিল চামচ লেবুর রস এতে ভালোভাবে মেশান। সকালে খালি পেটে এই মিশ্রণটি পান করুন।

রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে রসুনের আরো ব্যবহার :

রসুন শুধু চর্বিই কমাবে না, রসুন উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে দেবে। এছাড়াও রসুন ও মধু সেবনে যৌ’নক্ষমতা বাড়বে।

এ ছাড়াও রসুনের মধ্যে পাওয়া যায় ক্যালসিয়াম‚ কপার‚ পটাশিয়াম‚ ফসফরাস‚ আয়রন এবং ভিটামিনB1 |

শুধু তাই নয় রসুনের মধ্যে আমাদের শরীরে যা দরকার মোটামুটি সবই পাওয়া যায় |

সারমর্ম হলো রসুনের মধ্যে খুব কম ক্যালরি আছে কিন্তু ভিটামিন C‚ ভিটামিন B6 এবং ম্যাঙ্গানিজ আছে | এছাড়াও এতে বিভিন্ন ধরনের নিউট্রিয়েন্টস আছে যা আমাদের শরীরের জন্য খুব দরকার |

৩) রসুনের সাপ্লিমেন্ট বা কাঁচা রসুন খেলে ফ্লু এবং কমন কোল্ড তাড়াতাড়ি সেরে যায় | এর কারণ রসুন খেলে ইমিউন সিস্টেমের কার্যক্ষমতা অনেকটা বেড়ে যায় |

৪) রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে: কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ যেমন হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক এর কারণে সারা পৃথিবীতে সব থেকে বেশি সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হয় | উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হৃদ রোগের মুখ্য কারণ | কিন্তু দেখা গেছে রোজ চার কোয়া করে রসুন খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে |

৫) শরীরে কোলেস্টেরল লেভেল ঠিক রাখে : নিয়মিত রসুন খেলে শরীরে Bad Cholesterol কমে যায় এবং Good Cholesterol এর বৃদ্ধি হয় |

৬) রসুনে উপস্থিত অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ‘সেল ড্যামেজ এবং ‘এজিং‘ রোধ করে | এর ফলে অ্যালঝাইমারস ডিসিজ এবং ডিমেনশিয়ার মতো রোগের হাত থেকে প্রতিকার পাওয়া যায় |

৭) বেশিদিন জীবিত থাকতে সাহায্য করে : যেহেতু রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে তাই ক্রনিক ডিসিজ কম হয় | ফলে আপনার দীর্ঘজীবি হওয়ার সম্ভবনা অনেকেটা বেড়ে যায় |

৮) শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে : রসুনে উপস্থিত সালফার অরগ্যান ড্যামেজ থেকে এবং শরীরকে lead থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে |

৯) হাড়ের জোর বাড়ায় : এমনিতেই একটা বয়েসের পর মহিলাদের হাড়ের জোর কমে যায় | দেখা গেছে রোজ ২ গ্রাম করে রসুন খেলে মহিলাদের শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় | ফলে হাড় সংক্রান্ত সমস্যা অনেকটা কমে যায় | এমন কী যে মহিলাদের মেনোপোজ হয়ে গেছে তারাও নিয়মিত রসুন খেলে অনেক উপকার পাবেন |

 

১০) দ্রুত স্কিন ইনফেকশন সারিয়ে তোলে : যেহেতু রসুনে অ্যান্টি ভাইরাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টি আছে তাই স্কিন ইনফেকশন এর চিকিৎসায় কাজে লাগে |

১)ডায়বেটিস‚ উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্ত সংক্রান্ত ডিজিজ কন্ট্রোলে রাখুন : বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা গেছে কিডনির সমস্যা তখনই হয় যখন ডায়বেটিস‚ উচ্চ রক্তচাপ বা হার্ট সংক্রান্ত রোগ থাকে | দেখা গেছে ৫০% ব্যাক্তি যাদের ডায়বেটিস আছে তারা কিডনির রোগে আক্রান্ত হয়েছেন | অন্যদিকে যাদের রক্তচাপ ১৪০/৯০ এর ওপরে তাদের ক্রনিক কিডনি ডিজিজ হওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশি | তাই রক্তে চিনির পরিমাণ এবং রক্তচাপ ঠিক রাখা খুব জরুরী | ৪০ বছরের ওপরে বছরে একবার অবশ্যই হেল্থ চেক আপ করান |

২) নুনের পরিমাণ কম করুন : নুন রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি করে | এর ফলে উচ্চ রক্তচাপ ছাড়াও কিডনি স্টোন হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায় | তাই বয়েস বাড়ার সঙ্গে নুন খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে | এছাড়াও জাঙ্ক ফুডে প্রচুর পরিণে সোডিয়াম থকে | তাই এইসব খাবার খাওয়া কমাতে হবে | এবং ঘরের রান্না করা খাবার খেতে হবে |

৩) বেশি করে জল পান করতে হবে : যত বেশি জল পান করবেন তত বেশি আপনার শরীর থেকে সোডিয়াম এবং ক্ষতিকারক টক্সিন বেরিয়ে যাবে | তাই সারাদিনে অন্তত ৪ লিটার বা ৮ গ্লাস জল পান করুন |

 

৪) প্রস্রাব চেপে রাখবেন না : কিডনির প্রধান কাজ হলো রক্ত কে পরিষ্কার করা | ফিলট্রেশন হওয়ার পর বাড়তি জল ইউরিনারী ব্লাডারে জমা হয় | ব্লাডার অনেক পরিমাণ জল ধরে রাখতে পারে | কিন্তু সময়মতো এই জল শরীর থেকে না বের করলে কিডনির ওপর বাড়তি চাপ পড়ে | তাই বেশি সময়ের জন্য প্রস্রাব চেপে রাখবেন না |

৫) জাঙ্ক খাবারের বদলে টাটকা তাজা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন : যদি বেশি করে ফাস্ট ফুড এবং জাঙ্ক খাবার খান তা আপনার শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ওপর প্রভাব ফেলবে | তাই সঠিক খাবার খাওয়া খুব জরুরী | বিশেষতঃ মাছ‚ অ্যাসপ্যারাগাস‚ সিরিয়ালস‚ রসুন‚ পার্সলে এইসব বেশি করে খাওয়ার চেষ্টা করুন‚কারণ এইসব খাবার কিডনি ভালো রাখে | ফলের মধ্যে তরমুজ‚ কমলা লেবু‚ মুসাম্বি লেবু বেশি করে খান |

৬) মদ্যপান এবং স্মোকিং বন্ধ করে দিন : বেশি পরিমাণে মদ্যপান করলে শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালেন্স এবং হরমোনাল কন্ট্রোল নষ্ট হয়ে যায় | এর ফলে কিডনির ওপর মারাত্মক প্রভাব পরে | স্মোকিং যদিও সরাসরি কিডনির ওপর প্রভাব ফেলে না কিন্তু এর ফলে হার্ট ডিজিজ হতে পারে‚ যার থেকে কিডনির সমস্যা হতে পারে |

৭) নিয়মিত যোগ ব্যায়াম করুন : রিসার্চ করে জানা গেছে ওবেসিটির সঙ্গে কিডনির সংক্রান্ত সমস্যার ভালো যোগাযোগ আছে | যত বেশি ওভার ওয়েট হবেন তত বেশি সমস্যা বাড়বে | তাই নিয়মিত ব্যায়াম করা খুবই জরুরী |

৮) ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাবেন না : বেশ কিছু অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি ওষুধ যেমন আইব্রুফেন এবং ন্যাপরক্সিন যদি নিয়মিত খাওয়া হয়‚ এর থেকে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে | আপনার যদি ক্রনিক ব্যথা‚ আরথ্রাইটিস বা পিঠে ব্যথা থাকে তাহলে নিজে ওষুধ না খেয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিন |

 

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

 

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান 

(ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন🙁চিকিৎসক)

01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়