ইলিশ শিকারে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলছে

তাপস কুমার মজুমদার, ভোলা প্রতি‌নি‌ধি ॥
সরকার ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতিবছরের মতো এবারও গতকাল ৪ অক্টোবর রাত ১২ টা থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিনের জন্য ইলিশ মাছ আহরণ, পরিবহন, বাজারজাতকরণ, মজুদ এবং ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময় করনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এ ব্যাপারে গত ২৭ সেপ্টেম্বর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করেছে ।

ইলিশের প্রধান এই প্রজনন মৌসুমে জেলেরা ইলিশ শিকারসহ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে তাদেরকে কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে।

যেসব জেলেরা এসময় ইলিশ শিকার থেকে বিরত থাকবে তাদের মাঝে প্রণোদনা হিসেবে বিশেষ ভিজিএফ চাল বিতরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এবং ২৫ অক্টোবরের মধ্যে বিতরণের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

আরো পড়ুন : শ্বেতীর সাদা দাগ দূর করার উপায়

মা ইলিশ যাতে অবাধে ডিম ছাড়তে পারে সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য ভোলার জেলা ও উপজেলা প্রশাসন এবং মৎস্য বিভাগ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করবে। ভোলার জেলেরা জানিয়েছে, তারা সরকারের এই নিষেধাজ্ঞা মেনে ইলিশ শিকার থেকে বিরত থাকবে। তবে তাদের দাবি ভোলার ৭ উপজেলার ১ লাখ ৪০ হাজার নিবন্ধিত জেলে রয়েছে। নিবন্ধনের বাইরে থাকা ব্যক্তি বা প্রকৃত জেলে নয় এমন লোকেরাই প্রণোদনার চাল পেয়ে থাকে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকৃত জেলেদের মাঝে সুষ্ঠুভাবে চাল বিতরণ এবং এনজিওর কিস্তি বন্ধের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করেছেন ভোলার জেলেরা। সরকার ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতিবছরের মতো এবারও আগামীকাল (৪ অক্টোবর) রাত ১২ টা থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিনের জন্য ইলিশ মাছ আহরণ, পরিবহন, বাজারজাতকরণ, মজুদ এবং ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময় করনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এ ব্যাপারে গত ২৭ সেপ্টেম্বর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করেছে ।

আরো পড়ুন : জেনে নিন দীর্ঘক্ষণ মিলনের ঔষধ

ইলিশের প্রধান এই প্রজনন মৌসুমে জেলেরা ইলিশ শিকারসহ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে তাদেরকে কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে । যেসব জেলেরা এসময় ইলিশ শিকার থেকে বিরত থাকবে তাদের মাঝে প্রণোদনা হিসেবে বিশেষ ভিজিএফ চাল বিতরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এবং ২৫ অক্টোবরের মধ্যে বিতরণের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে ।

মা ইলিশ যাতে অবাধে ডিম ছাড়তে পারে সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য ভোলার জেলা ও উপজেলা প্রশাসন এবং মৎস্য বিভাগ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করবে। ভোলার জেলেরা জানিয়েছে, তারা সরকারের এই নিষেধাজ্ঞা মেনে ইলিশ শিকার থেকে বিরত থাকবে। তবে তাদের দাবি ভোলার ৭ উপজেলার ১ লাখ ৪০ হাজার নিবন্ধিত জেলে রয়েছে। নিবন্ধনের বাইরে থাকা ব্যক্তি বা প্রকৃত জেলে নয় এমন লোকেরাই প্রণোদনার চাল পেয়ে থাকে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকৃত জেলেদের মাঝে সুষ্ঠুভাবে চাল বিতরণ এবং এনজিওর কিস্তি বন্ধের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করেছেন ভোলার জেলেরা।

আরো পড়ুন : মেহ প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের কার্যকরী সমাধানসমূহ

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম আজহারুল ইসলাম জানান, জেলেদের জন্য নির্ধারিত প্রণোদনার চাল যাতে সঠিক সময় পায় সেজন্য জনপ্রতিনিধিদেরকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

আরো পড়ুন : পাইলস রোগে করণীয়

এছাড়া তিনি আরও বলেন, নিষেধাজ্ঞার সময় নদীতে জেলেরা অসৎ উপায়ে মাছ শিকারে যায়। তখন প্রশাসনসহ আমরা তাদের আটক করে জেল জরিমানা করি। পাশাপাশি তাদের মাছ ধরার সরঞ্জাম ও নৌকা পুরিয়ে দেওয়া দেই। এতে জেলেরা ব্যপক ক্ষতির মূখে পরে। তাই এই নিষেধাজ্ঞার সময় নদীতে থেকে মাছ শিকার না করার আহবান জানান তিনি।