মনপুরা সূর্যমুখী চাষে কৃষকের মুখে হাসি : সূর্যমুখী ফুল চাষে সফলতার আশা

রাকিবুল হাসান, মনপুরা(ভোলা) : ভোলার মনপুরা উপজলো প্রথমবাররে মতো র্সূযমুখী চাষ করে কাঙ্ক্ষতি ফলন পয়েে খুশি চাষরিা। উপজলোর ৫টি ইউনয়িনরে বভিন্নি এলাকায় র্সূযমুখী চাষ করছেনে ১০০ জন কৃষক। মাটি ও আবহাওয়া র্সূযমুখী চাষাবাদরে জন্য উপযোগী। কম সময় ও র্অথ ব্যয় করে র্সূযমুখী চাষ করে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা রয়ছেে অপার। র্বতমানে র্সূযমুখী ফুলরে সমারোহে মতেে উঠছেে উপজলোর মাঠগুলো।

আবহাওয়া এখন র্পযন্ত অনুকূলে থাকায় কৃষকরা র্সূযমুখী ফুলরে বাম্পার ফলনরে আশা করছনে। তলে জাতীয় অন্য ফসলরে চয়েে র্সূযমুখীর চাষ অনকে সহজলভ্য ও উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় কৃষকরো এতে উৎসাহতি হয়ে উঠবনে বলে উপজলো কৃষি অফসি সূত্রে জানা গছে।

মনপুরা উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে রবি ২০২৩/২৪ মৌসুমে উপজেলা কৃষি সমম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রণোদনা ও প্রদর্শনী কর্মসূচীর আওতায় ৬ হেক্টর জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করে সফলতা পাচ্ছেন কৃষকেরা। উপজেলার প্রায় ১০০ জন কৃষক ১৫টি বøকে প্রাথমিকভাবে ৬ হেক্টর জমিতে সূর্যমুখী ফুলের বীজ নিয়ে চাষ শুরু করেন। আবহাওয়া ও জমি চাষের অনুকুলে থাকায় বাম্পার ফলন আশা করছেন কৃষকেরা। ফলন ভালো দেখে সূর্যমুখী ফুল চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের। স্বল্প খরচে ফুল চাষে সফলতার আশা কৃষকের।

সরজমিনে হাজির হাট ইউনিয়নের চরফৈজুদ্দিন বøকে সূর্যমুখী ফুল চাষী মোঃ রিয়াজ সোনারচর বøকের মোঃ আলমগীর ও মনপুরা ইউনিয়নের ঈশ্বরগঞ্জ বøকের পলাশ চন্দ্র দাস এর কৃষিজমিতে গিয়ে দেখা যায়, সূর্যমুখী ফুল হাসিমুখে সূর্যের হাসি ছড়াচ্ছে চারদিকে। হলুদ ফুল আর সবুজ গাছের অপরুপ দৃশ্য। দেখতে আকর্ষণীয় হওয়ায় সূর্যমুখী ফুলের সৌন্দর্য দেখতে আশেপাশের বিভিন্ন স্থান থেকে দর্শনার্থীরা জমির পাশে ভিড় করছেন। কেউ কেউ আবার স্মৃতি ধরে রাখতে ফুলের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ফুলের সাথে ছবি তুলছেন। ফুলের সৌন্দর্য দেখে সবাই মুগ্ধ।

উপজলোর বভিন্নি র্সূযমুখী চাষ করা জমতিে গয়িে দখো যায়, ফুটে থাকা হলুদ র্সূযমুখী ফুলরে সমাহারে এক নয়নাভরিাম দৃশ্যরে অবতারণা হয়ছে।ে চারদকিে হলুদ রঙরে ফুলরে মনমাতানো ঘ্রাণ আর মৌমাছরিা ছুটছনে এক ফুল থকেে অন্য ফুলে তাতে মুখরতি হয়ে উঠছেে কৃষকরে জম।ি এটি যনে ফসলি জমি নয়, এ এক দৃষ্টনিন্দন বাগান। এমন মনোমুগ্ধকর দৃশ্য অবলোকনে শুধু প্রকৃতপ্রিমেীই নয় বরং যে কারো হৃদয় কাড়ব।ে তবে র্সূযমুখী ফুল চাষরে লক্ষ্য নছিক বনিোদন নয়। মূলত ভোজ্যতলে উৎপাদনরে মাধ্যমে খাদ্য চাহদিা মটোতে এ চাষ করা হচ্ছ।

সূর্যমুখী ফুল চাষী কৃষক মোঃ রিয়াজ জানান, উপজেলা কৃষি অফিস থেকে প্রণোদনা ও প্রদর্শনী কর্মসূচীর আওতায় ২ কেজি সূর্যমুখী ফুলের বীজ নিয়ে বাড়ীর পাশে ৫০ শতাংশ জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করি। উপসহকারী কৃষিকর্মকর্তা আবুল কালাম তাকে সূর্যমুখী চাষে উদবুদ্ধ করেন। বর্তমানে তার জমিতে সকল গাছে ফুল ফুটেছে। বাজার মূল্য ভালো থাকায় এ থেকে তার ভালো লাভ হবে। কৃষক রিয়াজ আরো বলেন, ৫০ শতাংশ জমিতে চাষ করতে আমার উৎপাদন খরচ হয়েছে ১৫ হাজার টাকা। আল্লাহর রহমতে যে ফলন হয়েছে তাতে ৪৫০ থেকে ৫০০ কেজি বীজ পাওয়া যাবে। প্রতিমন (৪০) কেজি ৪ হাজার টাকা করে বিক্রয় করলে ৪৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা বিক্রয় করতে পারব। খরচ বাদে আমার লাভ হবে ৩৫ হাজার টাকা। আমি আগামী বছর আরও বেশী জমিতে সূর্যমুখী ফুল চাষ করব।

ঈশ্বগঞ্জ গ্রামের কৃষক পলাশ চন্দ্র দাস বলনে, কৃষি অফসিরে সহযোগতিায় আমি এই প্রথম ২৫ শতাংশ জমতিে র্সূযমুখী ফুলরে চাষ করছে। আমার র্সূযমুখী ফুলরে জমি দখোর জন্য দূরদূরান্ত লোকজন ছুটে আসছ।ে বকিলে বলোয় অনকেে লোকজন পরবিাররে সদস্যদরে নয়িে দখেতে আসনে এ র্সূযমুখী ফুলরে জম,ি জমরি পাশে ছবি তুলনে সময় কাটান অনকেইে। তা দখেে  আমার খুবই আনন্দ লাগে শুনছি এটি খুবই লাভজনক একটি ফসল। ইতোমধ্যইে প্রতটিি গাছইে ফুল ধরছে।ে আশা করি র্সূযমুখী চাষে সফলতা আসব।ে লাভবান হতে পারব ইনশাআল্লাহ। কৃষি অফসিরে সহযোগতিা নয়িে ধানরে পরর্বিতে আগামী বছর আরও জমি বাড়য়িে র্সূযমুখী ফুলরে চাষ করবো বলে সদ্ধিান্ত নয়িছে।ি আমাকে দখেে এলাকার অনকে কৃষকরা র্সূযমুখী ফুলরে চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেনে।

উপসহকারী কৃষি র্কমর্কতা আনোয়ার হোসনে বলনে, কৃষকদের নতুন নতুন ফসল উৎপাদনে উৎসাহিত করে থাকি। এবছর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের ১৫টি বøকে ১০০ জন কৃষক সূর্যমুখী ফুলের চাষ করেছেন। আমরা কৃষি অফসি থকেে সবসয় তাদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। আগামীতে আরও বেশী কৃষক সূর্যমুখী ফুল চাষে আগ্রহ জন্মাবে। র্সূযমুখী এক দকিে মনোমুগ্ধকর ফুল অন্যদকিে লাভজনক ফসল। কৃষকদরে বস্তিারতি জানয়িে র্সূযমুখী আবাদ করার পরকিল্পনা কর।ি নভম্বেররে প্রথম সপ্তাহরে দকিে সারবিদ্ধভাবে বীজ বপন করা হয়। বীজ বপনরে ৯০-১০০ দনিরে মধ্যে ফসল তোলা যায়।

এবিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসান তাওহীদ বলেন, রবি মৌসম প্রণোদনা ও প্রদর্শনী প্রকল্পের আওতায় প্রণোদনা কর্মসূচীর অংশ হিসেবে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে কৃষকদের সূর্যমুখী ফুলের বীজ দেওয়া হয়েছে। কৃষকেরা যদি এটি আবাদ করে তাহলে বাজারে এর যে চাহিদা ও মূল্য রয়েছে তাতে কৃষকেরা অধিক পরিমান লাভবান হবেন। এই বীজের তৈল ভালো এবং দামও বেশী। সূর্যমুখী ফুল চাষে এবছর কৃষকদের মধ্যে বেশ আগ্রহ বেড়েছে। উপজেলা কৃষি অফিসের মাধ্যমে সবসময় কৃষকদের বিভিন্ন রোগ ও পোকামাকড়েরর আক্রমন থেকে তাদের ফসল রক্ষায় পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি।

প্রকাশিত : সোমবার, ২৫ মার্চ ২০২৪

স্ক্যাবিস বা চুলকানি থেকে রক্ষা পেতে কী করবেন?

ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে শক্তিশালী ঔষধ

শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

যৌন রোগের কারণ ও প্রতিকার জেনে নিন