গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ এমপির গত এক বছরের মেগা উন্নয়ন

দিপু আহমেদ:

“মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে,বয়সের মধ্যে নয়…”
হবিগঞ্জ -০১ (নবীগঞ্জ -বাহুবল) সংসদীয় আসনের উন্নিয়নের কিছু অংশ আসুন এক নজরে দেখে নেই গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ (মিলাদ গাজী) এম.পি. মহোদয়ের গত ০১(এক) বছরের মেগা উন্নয়ন।

প্রথমেই বলবো উনার ধৈর্য,সততা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে- নবীগঞ্জ-বাহুবলের প্রত্যেকটা মানুষ এর সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা ও প্রতিটি প্রোগ্রামে নিজে উপস্থিত থেকে উন্নয়ন কাজে তদারকি করা।

(০৯)নয়টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ এম পিও ভুক্ত করণ করা হয়েছে। নবীগঞ্জ-বাহুবলের প্রতিটি ঘরে শতভাগ বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে এবং শুধু তাই নয় প্রত্যেক ইউনিয়নে উন্নয়ন সভার মাধ্যমে যার যার ঘরে বিদ্যুৎ নাই তাদেরকে অফিসার দের মাধ্যমে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করা হচ্ছে।

নতুন রাস্তাঘাট ও ব্রিজ নির্মান (যা চলমান)।অধিকাংশ মসজিদ,মাদ্রাসা ও মন্দিরে বিভিন্ন অনুদানসহ নতুন মসজিদ নির্মান (যা চলমান)।বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে ও বাজারে স্ট্রীট লাইট স্থাপন করা হয়েছে এবং সৌর বিদ্যুত সুবিধা প্রদান করা হয়েছে।গৃহহীনদের জন্য বাড়ী ও সুইচ গেইট নির্মান করা হচ্ছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানসহ অধিকাংশ জায়গায় আর্সেনিকমুক্ত গভীর নলকূপ বসানো হয়েছে।বিশেষ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন রোগীকে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে (যা চলমান)।বিশেষ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে রেকর্ড সংখ্যক বয়স্ক,বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতা বই বিতরণ ও ভাতা প্রদান করা হচ্ছে।কুশিয়ারা নদীর বাঁধ নির্মানের জন্য ৫৭৩ (পাঁচশত তিয়াত্তর কোটি) ৪৮ লক্ষ টাকার মেগা প্রকল্প পাস।চারতলা(০৪)স্কুল/কলেজ ভবন পাচঁটি,১০ দশটি সংস্কার স্কুল /কলেজ ভবন, চার তালা (০৪)বন্যা কবলিত স্কুল /কলেজ ভবন পাচঁটি।বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানের জন্য দুইটি বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মান কার্যক্ষম শেষ হয়েছে। (১৩০)একশত ত্রিশ টি মসজিদ/মন্দিরে ৩ লক্ষ টাকা করে প্রদান করা হয়েছে। (০২)দুইটি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নিমাণ কার্যক্ষম শেষ হয়েছে।নবীগঞ্জ -বাহুবল উপজেলায় প্রত্যেক ইউনিয়নের প্রত্যেকটি ওয়ার্ড অাওয়ামীলীগের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক কে একটি করে সৌর বিদ্যুৎ প্রদান করা হয়েছে।HBBS এর ১১কিলোমিটার রাস্তা ইটসলিং করা হয়েছে।

বয়স্ক/বিধবা /প্রতিবন্ধী ভাতা বাহুবল/নবীগঞ্জ প্রত্যেক ইউনিয়নে ২০৯ জনকে প্রদান করা হয়েছে। বিভিন্ন ইউনিয়ন জনসাধারণ এর কাছ থেকে জানা যায় তারা এমপি মহোদয়কে তাদের রাজনৈতিক অভিভাবক ও আদর্শের প্রতীক হিসেবে মনে করেন, সাবেক মন্ত্রী ও বৃহত্তর সিলেট আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর মরহুম জননেতা দেওয়ান ফরিদ গাজী সাহেব প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সারা বাংলাদেশে যখন ৪০% শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পেত, তখন এই নবীগঞ্জ-বাহুবলের শিক্ষার্থীরা পেত ৭৫% উপবৃত্তি, যা ছিল শুধুমাত্র নবীগঞ্জ বাহুবল বাসীর জন্য বিশেষ সুবিধা। তারই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য তাঁরই সুযোগ্য সন্তান রেকর্ড সংখ্যক বয়স্ক, বিধবা,প্রতিবন্ধী ভাতাসহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় সাহায্য করে যাচ্ছেন। এলাকার লোকজন এমপি মিলাদ গাজীর জন্য সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।

তাদের ভাষ্যমতে “কৃর্তীমানের মৃত্যু নেই”
গাজী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ (মিলাদ গাজী) এম পি মহোদয় বেঁচে থাকবেন নবীগঞ্জ-বাহুবলবাসীর হৃদয়ে।