রাকিবুল হাসান, মনপুরা (ভোলা) প্রতিনিধি :
আইন প্রয়োগে উদাসীনতা ও যথাযথ নজরদারির অভাবে ভোলার উপকূলীয় এলাকার মনপুরা সংরক্ষিত বন উজাড় হচ্ছে। সবুজ বেষ্টনী কেটে দালান তৈরীতে সেন্টারিং করা হয়েছে। এতে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টির আশঙ্কা করছে স্থানীয় জনসাধারণ।
ভোলার মনপুরা উপজেলায় পঁচা কোড়ালিয়া বিট অফিসের আওয়তা সরকারি বনের গাছ কাটা থামানোই
স্থানীয়দের অভিযোগ, বন কর্মকর্
ঝড়ে বাতাসের ঝাপটা কমিয়ে দেয়। মানুষজন দুর্যোগের বড় ক্ষতি থেকে রক্ষা পায়।
কিন্তু কিছু দিন যাবত সংরক্ষিত বন থেকে সেন্টারিং এর কাজ করার জন্য পচাকোড়ালিয়া বিট আওয়তা ভুক্ত সংরক্ষিত বন থেকে কাটা হচ্ছে গাছ। যাহা বন বিভাগের কিছু বন কর্মকর্তা সহযোগিতা হয় বলে জানান স্থানীয় জনগণ।
এইছাড়া মনপুরা পঁচা কোড়ালিয়া বিট অফিসের বিরুদ্ধে নানা অপকর্মে তথ্য পাওয়া যায়।দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা আঃ খালেক জানান গত পাঁচ বছরের ভিতরে সে বনে যাননি।কিন্তু তার নামে একটি গাছ চুরি মামলা হয়েছে।সে জানান গত কিছু দিন আগে করাতকলের কাছে তার বন্ধুর সাথে দাঁড়ানো তার অপরাধ। সে বলেন দালাল দিয়ে মামলা করান পঁচা কোড়ালিয়া বিট কর্মকর্তা যার জন্য নিরীহ লোকজন মামলা হয়রানীর শিকার হন।
এইছাড়া সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় মনপুরা জনতা বাজার একটি দোকান ঘর নির্মাণ হচ্ছে যাহার সেন্টারিং কাজ চলছে সংরক্ষিত বনের গাছ দিয়ে।স্থানীয় একজন জানান পঁচা কোড়ালিয়া বিট কর্মকর্তা সাথে যোগাযোগ করে এই গাছ আনা হয়েছে। কিন্তু যার ঘড় নির্মাণ করা হয় তার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এই ব্যাপারে পঁচা কোড়ালিয়া বিট কর্মকর্তা মোঃ মোবারক জানান, বনে অনেক গোমাগাছ প্রকৃতি ভাবে জন্ম নেয় এই গাছের কারণে অন্য গাছ হয়না। বাগান পরিষ্কার করার জন্য দেওয়া হয়েছে গোমাগাছ। এগুলো কোন কাজে আসেনা। এই গোমাগাছ দেওয়া নিয়ম আছে কিনা জানতে চাই তিনি বলেন, নিয়ম নাই তার পরেও আমরা দিয়েছি।
আমরা সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতায় বিশ্বাসী, প্রিয় সময় গুজব প্রচার করে না
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ খ্রি. ০৪ আশ্বিন ১৪২৭ বঙ্গাব্দ, ০১ সফর ১৪৪২ হিজরি, শনিবার