‘মতলব উত্তরে সিপাইকান্দি নদী ভাঙ্গন রোধ করার জন্য জরুরী ব্যবস্হা নেওয়া হবে’

গোলাম নবী খোকনঃ

দেশের অন্যতম সেচ প্রকল্প মেঘনা ধনাগোদা বন্যা নিয়ন্ত্রণ বেড়ীবাঁধ। ৬০ কিঃ মিঃ জুড়ে নদী বেষ্টিত এলাকা। বর্ষা মৌসুম এলেই থাকে মানুষ আতঙ্কে। এখন ও বেড়ীবাধেঁর চর্তূর দিক প্রায় ১০ টি স্হান ঝুঁকি পূর্ণ। এ স্হান গুলি হলো টরকী, ঠেটালীয়া, সিপাই কান্দি, গাজীপুর, চরমাছুয়া, জনতা বাজার, আমিরাবাদ,একলাশ পুর, দশানী ও ছটাকী। এ স্হান গুলোতে গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে চাঁদপুর -২ আসনের সংসদ আলহাজ্ব এ্যাড মোঃ নুরুল আমিন রুহুল এমপির আমন্ত্রণে পানি সম্পদ উপ মন্ত্রী এনামুল হক শামীম বেড়ীবাঁধ রক্ষায় পরিদর্শনে আসেন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড কতৃপক্ষের জরুরী নির্দেশ প্রদান করেন ভাঙ্গন স্হান গুলি ব্যবস্হা নেওয়ার জন্য।

ঐ কয়েকটি স্হানে কাজ ও হয়েছ। তবে স্হানীয়দের মতামত, কাজ হইছে ঠিকই কিন্তু আশানুরূপ কাজ হয় নাই। এ বছর দুটি জায়গা দিয়ে আবার ও ভাঙ্গন। একটি হলো বেড়ীবাঁধ, জনতা বাজার এলাকা আর আরেক টি হলো গ্রাম, ধনাগোদা নদীর তীরে সিপাই কান্দি এলাকা। ঐ ১০ স্পটের মধ্যে দুটি স্হান জনতা বাজার ও সিপাই কান্দি গ্রাম ঝুঁকি পূর্ণ।

এ খানে স্হানীয় এমপি নুরুল আমিন রুহুল একাধিক বার পরিদর্শন করেন। তিনি এখনও সার্বক্ষনিক খোঁজ খবর নিচ্ছেন। এমপির নির্দেশে আজ বৃহস্পতিবার ৬ মে দুপুরে সিপাই কান্দি ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেন পানি উন্নয়ন বোর্ড চাঁদপুর পওর সার্কেল তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ জাকির হোসেন। তিনি সিপাই কান্দি নদী ভাঙ্গন এলাকা নদীর কবল থেকে জরুরী রক্ষা করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী আতিকুল ইসলাম, এসও জামাল হোসেন, সালাউদ্দিন প্রমুখ।