কথিকা
ক্ষুদীরাম দাস :
আমাদের তরুণ-তরুণীরা, যুবক-যুবতীরা বাইরের সমাজ বা জগতকে জানতে খুবই উৎসুক। বন্ধু-বান্ধবী সম্পর্কে গড়ে তাদের সঙ্গে বিভিন্ন স্থানে ঘোরাফেরা, তাদের বাড়িতে খাওয়া-দাওয়া করে দিন দিন সময় কাটিয়ে দিচ্ছে।
জগতের অনেক শিক্ষা-দীক্ষার নামে মেতে উঠেছে। বিভিন্ন জনের সঙ্গে বন্ধুত্ব, মেলামেশায় অনেকের জীবনে নাস্তিকতা ও জাগতকিতা দিন দিন প্রবেশ করছে। নিয়মিত পড়ালেখায় অবহেলা করে মোবাইলে প্রিয়জনদের সঙ্গে গল্পে সময় কাটানো, টিভি ভিসিআর এ বং অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া নিয়ে ব্যস্ত ও শিক্ষার দোহাই দিয়ে সৃষ্টিকে আমরা হারিয়ে ফেলেছি।
নয়নরঞ্জন বস্তুর চারিপাশের্^ মোটেই ঘাটতি নাই। প্রকৃতপক্ষে হৃদয় কলুষিত হবার অশালীন পোশাক পরিচ্ছদ, বইপুস্তক, চলমান টিভি মোবাইলের ছবিকে সেই নয়নরঞ্জন প্রতিমার সঙ্গে তুলনা করা যায়। যারা স্পর্শ (টার্চ মোবাইল) নাড়াচাড়া করে অনেকেই বিভিন্ন প্রকার ছবি দেখার জন্য সময়টা কাটাতে বেশি ব্যস্ত থাকেন। সুতরাং তরুণ-তরুণীদের সময় হারিয়ে যাচ্ছে। সময়ের অনেক মূল্যবান বিষয় হারিয়ে যাচ্ছে।
আমরা খবরের বস্তুনিষ্ঠতায় বিশ্বাসী, সঠিক সংবাদ পরিবেশনই আমাদের বৈশিষ্ট্য
আপডেট সময় : ১১:২৯ এএম
২১ নভেম্বর ২০২০ খ্রি. ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৭ বঙ্গাব্দ, ০৫ রবিউস সানি ১৪৪২ হিজরি, শনিবার