হাজীগঞ্জ বড়কূল পশ্চিম ইউপি চেয়ারম্যান মনির গাজীর ৫ বছরে কোন বদনাম উঠেনি

নিজস্ব প্রতিবেদক:
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে ১৯৭১ সালে যে ভাবে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে একজন মুক্তিযুদ্ধা এই দেশ শত্রু মুক্ত করেছিলেন, ঠিক তেমনি ২০১৬ সালে জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনা মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার ৭নং বড়কুল পশ্চিম ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ৩ বারের সফল সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মনির হোসেন গাজী।

তিনি বিজয়ী হয়ে হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্য মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের পরামর্শে এবং তাঁর বরাদ্ধকৃত অর্থায়নে ইউনিয়নে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তিনি এখনও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-২০৪১ সাল বাস্তবায়নে নিরলস ভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান হয়েও তাঁর মাঝে নেই গম্ভীরতা। সাদা মনের মানুষটির দায়িত্বের ৫ বছরে পরিষদে গিয়ে কেউ ফিরেনি খালি হাতে। সরকারী বরাদ্ধ ছাড়াও নিজ থেকে অনেকে পেয়েছেন অর্থনৈতিক সহায়তা। এমন একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে তারা যেমনি আনন্দিত তেমনি এলাকার উন্নয়ন হওয়াতে আরও বেশি খুশি হয়েছেন ইউনিয়ন নাগরিকরা। এই মানুষটির উন্নয়ন ও মেধাকে শুন্য করতে শুরু করেছেন বিভিন্ন চক্রান্ত। ঠিক নির্বাচনী মূহুর্তে। ইউনিয়নবাসীর একজন জনপ্রিয় এবং জনবান্ধব চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কোন চক্রান্তই মেনে নিবেন না ইউনিয়নের শান্তি প্রিয় জনসাধারণ।

তাদের দাবি যে মানুষটি দায়িত্বের ৫ টি বছরে কোনও ধরনের অনৈতিক কাজ বা অনিয়মের বিন্দুমাত্র অভিযোগ উঠেনি সে চেয়ারম্যানের নামে এখন কেন কুৎসা রটানো হচ্ছে? সময় হলে চক্রান্তকারীরা ইউনিয়নবাসীর কাছে এর জবাব দিতে হবে। যে ইউনিয়নে বেশির ভাগই সড়ক কাঁচা ছিলো, ছিলনা স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও আর্সেনিক মুক্ত টিউবওয়েল। আজ সে মানুষটি এত কিছু করাই কি কাল হলো?

ইউনিয়নের নাটেহরা গ্রামের মজুমদার বাড়ি গেনু ফকির বলেন, আমি চেয়ারম্যান সাহেবের কাছ হতে দেড় লাখ টাকা একটি পুরাতন বসতঘর ক্রয় করি। প্রথমে ৫০ হাজার এবং পরে ৮০ হাজার টাকা দেই। বাকী ২০ হাজার টাকা আমার ছেলের শশুর আ. রহিম দিবেন তাকে জানিয়েছেন। এই বাকী টাকা চেয়ারম্যানকে বেয়াই রহিম দেননি। বর্তমানে এটিকে কেন্দ্র করে একটি চক্র কুৎসা রটাচ্ছে। যে বা যারা মিথ্যা ও বানোয়াট কথা রটাচ্ছেন তাদের প্রতি ধিক্কার জানাই। আমরা ইউনিয়নের আম জনতা কোন ভাবেই মিথ্যা কথা মেনে নেবনা।

ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি মো. ইলিয়াস আলী মোল্লা বলেন, উনি এই ইউনিয়নে অনেক উন্নয়ন করেছেন। উন্নয়ন এবং কথা আর কাজে ভেজা খুশি ইউনিয়নের নাগরিকরা। এমন একজন চেয়ারম্যান আমাদের আবারও প্রয়োজন।

দলমত নির্বিশেষে ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের দাবি, গত ৫ বছরে চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযুদ্ধা মনির হোসেন গাজীর বিরুদ্ধে তেমন কোন বদনাম নেই। তাই আগামি নির্বাচনে এমন জনবান্ধব নেতাকে পুনরায় দেখতে চাই।

আরো পড়ুন : শ্বেতীর সাদা দাগ দূর করার উপায়

আরো পড়ুন : মেহ প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের কার্যকরী সমাধানসমূহ

আরো পড়ুন : পাইলস রোগে করণীয়

আরো পড়ুন : জেনে নিন দীর্ঘক্ষণ মিলনের ঔষধ

আরো পড়ুন : একজিমা হলে কী করবেন?