

হাকীম মোঃ সিদ্দিকুর রহমান প্রামানিক :
ইউনানী চিকিৎসা একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যার উৎপত্তি গ্রিক ও আরব সভ্যতায়। এটি মূলত হিপোক্রেটিস ও গ্যালেনের দর্শন এবং পরে আরব বিজ্ঞানীদের গবেষণার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ অনেক দেশেই ইউনানী চিকিৎসা এখনও প্রচলিত। এই পদ্ধতি মানুষের শারীরিক, মানসিক এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখার উপর গুরুত্বারোপ করে।

ইউনানী চিকিৎসা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বেশ কয়েকটি কারণের জন্য। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণগুলো হলো:
প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার:
ইউনানী চিকিৎসা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভেষজ, খনিজ, ও প্রাণীজ উপাদানের ওপর নির্ভরশীল। এর ফলে এটি অনেকের কাছে নিরাপদ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া-মুক্ত বলে মনে হয়।
প্রাচীন ঐতিহ্য ও বিশ্বাস:
ইউনানী চিকিৎসা হাজার বছরের পুরনো একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। এটির সঙ্গে ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ জড়িয়ে আছে, যা মানুষকে এদিকে আকৃষ্ট করে।
রোগের কারণের গভীর বিশ্লেষণ:
এই পদ্ধতিতে রোগীর শরীর, মেজাজ (temperament), এবং জীবনযাত্রার ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। ফলে রোগের মূল কারণ নির্ধারণ করে দীর্ঘমেয়াদী সমাধান প্রদান করা সম্ভব হয়।
সামগ্রিক স্বাস্থ্য দেখভাল:
ইউনানী চিকিৎসা শুধু নির্দিষ্ট রোগ নিরাময়ের জন্য নয়, বরং সামগ্রিকভাবে শরীর ও মনের ভারসাম্য রক্ষার ওপর জোর দেয়।
প্রতিক্রিয়া ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি কম:
অনেকেই বিশ্বাস করেন যে, ইউনানী ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তুলনামূলকভাবে কম, বিশেষত আধুনিক অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের তুলনায়।
খরচ তুলনামূলক কম:
ইউনানী চিকিৎসা পদ্ধতির খরচ অনেক ক্ষেত্রে অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসার তুলনায় কম। এটি গ্রামীণ ও নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে আরো গ্রহণযোগ্য।
প্রাকৃতিক ও ভারসাম্যমূলক জীবনধারার প্রচার:
ইউনানী চিকিৎসা পদ্ধতি খাদ্যাভ্যাস, শরীরচর্চা, এবং প্রাকৃতিক নিয়ম মেনে চলার ওপর জোর দেয়, যা আধুনিক ব্যস্ত জীবনে মানুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।
ইউনানী চিকিৎসার বর্তমান অবস্থা
বর্তমানে ইউনানী চিকিৎসা দক্ষিণ এশিয়ার পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকার নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে জনপ্রিয়।
বাংলাদেশে ইউনানী চিকিৎসা: বাংলাদেশে ইউনানী চিকিৎসা একটি প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসা পদ্ধতি। দেশের বিভিন্ন জেলায় ইউনানী কলেজ ও হাসপাতাল রয়েছে। অনেক মানুষ এখনো এই পদ্ধতির উপর নির্ভরশীল, বিশেষত গ্রামীণ এলাকায়।
বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতা: ইউনানী চিকিৎসা বর্তমানে বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে অনেক দেশে স্বীকৃতি পেয়েছে। WHO (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা) এই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রচার ও উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে।
গবেষণা ও উন্নয়ন: ইউনানী চিকিৎসায় বিভিন্ন ধরনের হার্বাল ওষুধের উন্নয়ন এবং কার্যকারিতা নিয়ে গবেষণা চলছে। আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সংযোজন ইউনানী ওষুধের মান বৃদ্ধি করছে।
ইউনানী চিকিৎসায় পড়াশোনা ও ছাত্র/ছাত্রীদের ভবিষ্যৎ
ইউনানী চিকিৎসায় পড়াশোনা করার মাধ্যমে ছাত্র/ছাত্রীরা ভবিষ্যতে বেশ কিছু সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র ও পেশায় কাজ করতে পারে।
চিকিৎসক হিসেবে ক্যারিয়ার: ইউনানী চিকিৎসা পদ্ধতির উপর পড়াশোনা সম্পন্ন করে একজন ছাত্র/ছাত্রী যোগ্য ইউনানী চিকিৎসক হিসেবে কাজ করতে পারে। তারা সরকারি বা বেসরকারি ইউনানী হাসপাতাল, ক্লিনিক বা নিজস্ব চেম্বার খুলতে পারে।
গবেষণা ও উন্নয়ন: শিক্ষার্থীরা ইউনানী ওষুধের গবেষণা ও উন্নয়নে যুক্ত হতে পারে। এটি একটি ক্রমবর্ধমান ক্ষেত্র যেখানে নতুন ওষুধের উদ্ভাবন এবং বিদ্যমান চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নতি সম্ভব।
শিক্ষা ক্ষেত্রে সুযোগ: ইউনানী মেডিসিনে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের মাধ্যমে তারা ইউনানী কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে পারে।
ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিতে কাজ: বড় বড় হার্বাল ওষুধ কোম্পানিগুলো ইউনানী ওষুধের উৎপাদন এবং বিপণনের জন্য দক্ষ পেশাজীবীদের নিয়োগ করে।
আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ: ইউনানী চিকিৎসার বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধির সাথে সাথে WHO এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজ করার সুযোগ বাড়ছে।
ছাত্র/ছাত্রীরা কেন ইউনানী শিক্ষা গ্রহণ করবে
ইউনানী চিকিৎসায় পড়াশোনা করার জন্য ছাত্র/ছাত্রীদের উৎসাহিত হওয়ার কয়েকটি প্রধান কারণ হলো:
প্রাচীন ও প্রমাণিত চিকিৎসা পদ্ধতি: ইউনানী চিকিৎসা একটি প্রাচীন পদ্ধতি যা শত শত বছর ধরে কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। এটি স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ উপায় প্রদান করে।
বিকল্প চিকিৎসা ক্ষেত্রে চাহিদা: বিশ্বজুড়ে বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির প্রতি মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইউনানী চিকিৎসা এ ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
উন্নত ক্যারিয়ারের সুযোগ: ইউনানী চিকিৎসায় দক্ষতা অর্জন করে শিক্ষার্থীরা চিকিৎসক, গবেষক, শিক্ষক, বা ফার্মাসিউটিক্যাল বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করার সুযোগ পায়।
হার্বাল ওষুধের ক্রমবর্ধমান বাজার: প্রাকৃতিক ও হার্বাল ওষুধের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়ছে। ইউনানী শিক্ষা এই ক্ষেত্রে নতুন উদ্ভাবন ও বাজার সম্প্রসারণে সহায়ক হতে পারে।
স্বাস্থ্য ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য: ইউনানী চিকিৎসা শুধু রোগ নিরাময়ে নয়, বরং শারীরিক ও মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখার উপর গুরুত্ব দেয়। এটি শিক্ষার্থীদের একটি পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্যসেবা দর্শন শেখায়।
ইউনানী চিকিৎসার ভবিষ্যৎ
ইউনানী চিকিৎসার ভবিষ্যৎ অনেক সম্ভাবনাময়। তবে এটি নির্ভর করবে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর:
আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজন: আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইউনানী ওষুধের কার্যকারিতা প্রমাণিত করা গেলে এটি আরও গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠবে।
গবেষণা ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি: ইউনানী চিকিৎসার কার্যকারিতা এবং নিরাপত্তা নিয়ে আরও ব্যাপক গবেষণা প্রয়োজন। এটি আন্তর্জাতিক চিকিৎসা ক্ষেত্রে স্বীকৃতি পেতে সাহায্য করবে।
শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ: ইউনানী চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষার মান উন্নত করার মাধ্যমে এই পদ্ধতিকে আরও কার্যকর করা সম্ভব।
গণসচেতনতা বৃদ্ধি: ইউনানী চিকিৎসার সুবিধা এবং সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। সঠিক ব্যবহারের জন্য সঠিক নির্দেশনা গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশে ইউনানী চিকিৎসা ক্ষেত্রে সাধারণত নিম্নলিখিত ডিগ্রি ও কোর্সসমূহ প্রদান করা হয়:
ডিপ্লোমা ইন ইউনানী মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি (DUMS): এটি একটি চার বছরের কোর্স, যেখানে শিক্ষার্থীদের ইউনানী চিকিৎসা ও প্রাথমিক সার্জারি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এর সঙ্গে ছয় মাস ইন্টার্নশিপ অন্তর্ভুক্ত।
ব্যাচেলর অব ইউনানী মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি (BUMS): এটি একটি পাঁচ বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রি, যা ইউনানী চিকিৎসা, ফার্মাসিউটিক্যাল এবং প্রাথমিক সার্জারি বিষয়ক জ্ঞান প্রদান করে। এর সঙ্গে এক বছর ইন্টার্নশিপ অন্তর্ভুক্ত।
মাস্টার্স ইন ইউনানী মেডিসিন (MUM): উচ্চতর গবেষণা এবং বিশেষায়িত শিক্ষার জন্য এই ডিগ্রিটি প্রদান করা হয়। এটি সাধারণত গবেষণা এবং শিক্ষার ক্ষেত্রে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য।
শর্ট কোর্স এবং সার্টিফিকেশন প্রোগ্রাম: ইউনানী চিকিৎসার নির্দিষ্ট শাখায় দক্ষতা অর্জনের জন্য কিছু স্বল্পমেয়াদি কোর্সও প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশ ডিপ্লোমা ইন ইউনানী মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি (DUMS) কোর্স পরিচালনাকারী কলেজ গুলোর মধ্যে প্রাচীন তম একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চাঁদপুর ইউনানী তিব্বীয়া কলেজ। বাংলাদেশের চট্রগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলার চাঁদপুর সদর থানার পুরাণবাজার এলকাকায় অবস্থিত একটি ইউনানী মেডিকেল কলেজ। কলেজটি বাংলাদেশ সৃষ্টির পর সর্ব প্রথম এবং চট্রগ্রাম বিভাগ তথা বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের ইউনানী চিকিৎসা শাস্ত্র শিক্ষার আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এটি ১৯৭৮ সালের প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় চিকিৎসাবিজ্ঞান বিয়ক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোর অন্যতম একটি। এই প্রতিষ্ঠানে হতে ডিপ্লোমা পর্যায়ে চার বছর মেয়াদি ডিইউএমএস পর্যায়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে বিভিন্ন ডিগ্রি প্রদান করা হয়। চাঁদপুর ইউনানী তিব্বীয়া কলেজের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম হাকীম এম.এম. শাহাদাত হোসাইন পাটওয়ারী, দাতা হাকীম মৌঃ মোঃ ওয়ালী উল্যাহ পাটওয়ারী।
বর্তমানে কলেজটি অফিসকক্ষ, ক্লাসকক্ষ, দাতব্য চিকিৎসালয় কক্ষ ও ছাত্রদের কক্ষসহ মোট ১২টি কক্ষ বিশিষ্ঠ ১৬০ফুট লম্বা ”ইউ” টাইপের গৃহে স্বচ্ছ ও মনোরম পরিবেশে পরিচালিত। এটি চাঁদপুরবাসীর জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়।
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ছাত্র/ছাত্ররা এখানে পড়াশোনার জন্য এখানে এসে থাকেন শুধু তাই নয় এই কলেজ থেকে ডিগ্রি অর্জন করেছেন যাদের মধ্যে কতিপয় হাকীম ইউনানী ঔষধ কোম্পানী করে বাংলাদেশে দেশীয় ঔষধের তথা ইউনানী ঔষধের সাহায্যে জনসেবা করছে।
কোন কোন হাকীম নিজে চেম্বার করে নিজের জীবিকা নির্বাহের সাথে সাথে দুঃস্থের সেবা করছে, আবার কেহ বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানীতে চাকুরী রত আছে। আবার কেহ ইউনানী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতার দায়িত্ব পালন করছে। চাঁদপুর ইউনানী তিব্বীয়া কলেজ থেকে উত্তীর্ন ছাত্র ছাত্রীরা বর্তমানে জনগণের স্বাস্থ্যসেবা, দেশের চিকিৎসা পেশার মানোন্নয়ন এবং দেশের যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় এ কলেজের ছাত্র/ছাত্রী এবং শিক্ষকেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে অনেক চিকিৎসক আজ নিয়োজিত জনগণের চিকিৎসা সেবায় আত্ম নিয়োগই করে যাচ্ছে।
আপনি যদি আপনার সন্তানকে ন্যাচারাল চিকিৎসক (যেমন ইউনানী ) বানাতে চান ? সফল ন্যাচারাল চিকিৎসকদের গল্প শোনান, যাতে তারা অনুপ্রাণিত হয় । প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে সুস্থ থাকার উপকারিতা বোঝান। ছোট থেকেই আপনার সন্তানকে তাদের খাদ্যাভ্যাস, শরীরচর্চা ও প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার সম্পর্কে শেখান। তাদের এই পেশার মানবসেবা দিকটি সম্পর্কে অবগত করুন। আপনার সন্তান যদি এস এস সি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে থাকে তাহলে আপনার এলাকার প্রতিষ্ঠান চাঁদপুর ইউনানী তিব্বীয়া কলেজে ভর্তি করুন একজন আদর্শ চিকিৎসক হিসেবে ক্যরিয়ার গড়েদিন । প্রাকৃতিক চিকিৎসা গ্রহন করুণ, আপনি নিজে সুস্থ্য থাকুন অন্যকে সুস্থ্য থাকার পরামর্শ দিন ।
পরিশেষে ইউনানী চিকিৎসা তার ঐতিহ্য ও প্রাচীনতা বজায় রেখে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারলে এটি ভবিষ্যতে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সঠিক গবেষণা, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের মাধ্যমে ইউনানী চিকিৎসা বিশ্বব্যাপী আরও জনপ্রিয় হতে পারে।
লেখক পরিচিতি : বি ইউ এম এস, এম পি এইচ (নিউট্রেশন) (এইচ ইউ বি), ডি ইউ এম এস- (ঢাকা) প্রভাষক, চাঁদপুর ইউনানী তিব্বীয়া কলেজ, চেম্বারঃ মডার্ণ শেফা ক্লিনিক, চেরাগআলী মার্কেট ২য় তলা , বাবুরহাট, চাঁদপুর।
বুধবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৫
স্ক্যাবিস বা চুলকানি থেকে রক্ষা পেতে কী করবেন?
ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে শক্তিশালী ঔষধ
শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
যৌন রোগের কারণ ও প্রতিকার জেনে নিন
চর্মরোগ দাউদ একজিমা বিখাউজের কারণ ও প্রতিকার জেনে নিন
