চর্ম রোগ ও যৌন রোগের কারণ ও প্রতিকার

চর্মরোগ বা ত্বকের সমস্যা বাংলাদেশের সবশ্রেণীর মানুষের জন্য সাধারণ সমস্যা। যারা বেশী অপরিষ্কার, অপরিছন্ন, ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশে থাকে ও নিজেও অপরিচ্ছন্ন থাকে তাদের ক্ষেত্রে ত্বকের সমস্যা বেশী দেখা দেয়। কয়েকটি সাধারণ চর্মরোগ হচ্ছে : পাঁচড়া, খুঁজলি ও দাদ।

পাঁচড়া: শিশুদের মধ্যে এই রোগ বেশী দেখা যায় ।

পাঁচড়ায় যে সব জায়গা আক্রান্ত হয়: আঙ্গুলের মাঝখানে, কব্জিতে, কোমরের চারদিকে, যৌনাঙ্গের আশেপাশে, শরীরের অন্যান্য অংশেও ছোট ছোট ফুঁসকুড়ি দেখা যায়।

চর্ম রোগের লক্ষণ :

আক্রান্ত স্থানে সবসময় চুলকানীর ভাব অনুভূতি হয়, না চুলকিয়ে থাকা যায় না ,চুলকাতে চুলকাতে চামড়া উঠে যায়, ফুসকুড়ি গুলোতে পুঁজ/পানি জমে , পুনরায় চুলকালে পুঁজ ছড়িয়ে পড়ে ও চুলকানী অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে যায়, ব্যথায় শরীরে জ্বর আসে।

চিকিৎসা :

পরিষ্কার পরিছন্ন কাপড় চোপড় ব্যবহার করলে খোসপাঁচড়া হবে না।
প্রতিদিন গোসল করতে হবে।
গরম পানি দিয়ে গোসল করতে হবে।
গরম পানিতে নিম পাতা দিয়ে সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে গোসল করলেও উপকার পাওয়া যাবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে হবে।

খুজলি – লক্ষণ :

দুই আঙ্গুলের মাঝখানে ছোট দানার মত হয়
যৌনাঙ্গে ছোট দানার মত দেখা যায়। শরীরের অন্যান্য অংশে বিশেষ করে চামড়ার ভাঁজে একই ভাবে দেখা যায়
দানা চাপ দিলে পানিবের হয়
ভীষণ চুলকায়
চুঁলকালে আক্রান্ত জায়গায় প্রদাহ হয় ও পুঁজ জমে

চিকিৎসা :

পরিষ্কার পরিছন্ন কাপড় চোপড় ব্যবহার করতে হবে
ব্যক্তিগত পরিছন্নতা বজায় রাখতে হবে
চিকিৎকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে হবে

প্রতিরোধ :

পাঁচড়া ও খঁজলির ক্ষেত্রে রোগীকে আলাদা রাখা
পরিষ্কার পরিছন্নতা বজায় রাখতে হবে
দূষিত পুকুরের পানিতে গোসল না করা
দৈনন্দিন পরিধেয় কাপড় পরিষ্কার রাখা
নখ কেটে ছোট রাখা
গামছা, বিছানা ও বালিশ পরিষ্কার রাখা
পাঁচড়া ও খঁজলি সেরে গেলে রোগীর কাপড় চোপড় বিছানাপত্র ভাল ভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে দেওয়া

দাদ :

শরীরের যে কোন জায়গা ফাংগাস দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে অধিকাংশ ক্ষেত্রে যাকে দাদ বলা হয়। এই আক্রমণ মাথার চামড়ায়, হাত-পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকে, কুঁচকিতে হতে পারে। এটা খুব ছোঁয়াচে রোগ।

লক্ষণ :

আক্রান্ত স্থান চাকার মত গোলাকার হয়, এবং চুলকায় ।
মাথায় দাদ দেখতে গোলাকার হয়, আক্রান্ত স্থানে চুল কমে যায় এবং প্রায়ই থাকে না ।
হাত বা পায়ের নখে ফাংগাস আক্রান্ত করলে নখের উপরিভাগ পুরু হয়, এবং মসৃণতা নষ্ট হয় ।
নখের পাশে পনি জমে যায় এবং অনেক সময় নখ ভেঙ্গে যায় ।

প্রতিকার :

সাবান ও পানি দিয়ে প্রতিদিন ধোয়াই দাদ থেকে মুক্তি পাবার সহজ উপায়
আক্রান্ত স্থান শুকনো রাখা জরুরী
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে হবে
অনেক সময় ব্যবহৃত সাবান থেকেও দাদ হতে পারে। সেক্ষেত্রে সাবান ব্যবহার কিছুদিন বন্ধ রাখতে হবে

প্রতিরোধ ব্যবস্থা :

ফাংগাস আক্রান্ত ছেলেমেয়েদের অন্য কোন সুস্থ্য ছেলেমেয়েদের সঙ্গে একত্রে খেলতে বা ঘুমাতে দেয়া উচিত নয়
রোগীর ব্যবহৃত কাপড় চোপড় ও চিরুণী ভাল ভাবে পরিষ্কার না করে অন্য কারো ব্যবহার করা উচিত নয়
রোগ প্রকাশ পাওয়া মাত্র চিকিৎসা করাতে হবে
পুরুষের চর্ম রোগ

পুরুষের চর্ম রোগ পুরুষের লিঙ্গ থলিতে অনেক ময়লা বা সাদা হয়ে যাওয়া বা ঘা দেখা দেখা, মেডিক্যাল ভাষায় যাকে চর্ম রোগ বলে ।

চর্ম রোগ প্রতিরোধের উপায় কি ?

এই রোগটি সাধারন অপরিস্কার থাকার কারনে বা ভিটামিন সি অভাবে হয়ে থাকে ,তাই ছেলেদের স্বপ্নদোষ হলে সাথে সাথে ধুয়ে পরিস্কার করা উচিৎ অথবা প্যান্টের জাঙ্গিয়া নিচে ঘেমে গেলে তা সবসময় পানি দিয়ে পরিস্কার করা উচিৎ এরোগ হলে অবশ্যই ভিটামিন সি জাতীয় খাবার বেশী খেতে হবে। যেমনঃ কমলা বা কমলা তৈরী জুস ইত্যাদি বেশী খেতে হবে রোগটি যাদের বড় আকার ধারন করেছে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

 শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও প্রতিকার

 দেশ বিদেশে হাজার হাজার মানুষ এ রোগে ভুগছে। এ রোগে আক্রান্ত হয়ে কেউ কেউ এক বছর থেকে দশ-পনেরো বছর পর্যন্ত বয়ে চলছেন অসুখটি। কিন্তু অনেক সময় অনেক চিকিৎসা করেও সঠিক চিকিৎসার অভাবে এবং এ বিষয়ে সঠিক জ্ঞান ও প্রয়োগের অভাবে রোগ থেকে পরিত্রাণ পাচ্ছেন না। এই নিবন্ধে আমরা চেষ্টা করেছি সেই সঠিক তথ্যাদি আপনাদের সামনে তুলে ধরতে, যাতে আপনারা বিষয়টি সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন।

শ্বেতী রোগ আক্রান্তদের মনের কষ্ট বুঝতে পেরে তাদের সহযোগিতায় আমাদের এ ছোট্ট নিবেদন। এই প্রবন্ধের শেষের দিকে আরো কিছু রোগের কারণ ও প্রতিকারের বর্ণনা দেয়া হয়েছে। এসকল রোগ থেকে আরোগ্য লাভের নানা পন্থা সম্পর্কে বর্ণনা রয়েছে। আপনারা এ রোগ থেকে মুক্ত হন এবং অপরকে এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্যের জন্য সংবাদটি শেয়ার করুন-এটাই আমাদের কামনা।

বাংলাদেশের মতোই সারাবিশ্বে শ্বেতী – বড় অদ্ভুত একটি রোগ, তবে ভয়াবহ নয় মোটেও! শুধুমাত্র রোগটি সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে শ্বেতী রোগীকে দেখলে ভয়ে আঁতকে ওঠেন অনেকেই। অনেকেই ভ্রূ কুঞ্চিত করেন ভাবনায়, ছোঁয়াচে নয়তো! একবারও কি ভেবে দেখেছেন, আপনার এই অভিব্যক্তি দেখে শ্বেতী রোগীর মনে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া হয়? কেউ হয়তো অপমানিতবোধ করেন, কেউ বা পান কষ্ট!

যেহেতু শ্বেতী রোগের চিকিৎসা ধাপে ধাপে করতে হয় তাই এটি অনেক সময়সাপেক্ষ। ৬ মাস থেকে ১৮ মাস এমনকি এক দুই বছর ধরে ধৈর্য ধরে ধীরে ধীরে চিকিৎসা চালিয়ে গেলে এবং চিকিৎসকের পরামর্শমতে চিকিৎসা চালাতে পারলে এ রোগ সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়।তাই শ্বেতী রোগীকে অনাদর, অবহেলা-অবজ্ঞা নয়- আমাদের উদ্ভাবিত ভেষজ চিকিৎসায় শ্বেতী রোগ একশতভাগ মুক্ত হয়। তবে এ চিকিৎসা হতে হবে ধাপে ধাপে ধৈর্য সহকারে। কারণ একদিন বা এক মাসেই এ রোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সহজ নয়। এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র পথ হচ্ছে ইউনানী ভেষজ চিকিৎসা। ইউনানী ও ভেষজ চিকিৎসায় এ পর্যন্ত পার্শ্বে উল্লেখিত শিশুটি ছাড়াও কয়েক হাজার শ্বেতী রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন। যারা বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় অবস্থান করছেন।

এ চিকিৎসার ক্ষেত্রে দেহের লোমশ অংশের চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই সফল হয় কিন্তু যেসব অংশে লোম থাকে না, যেমন আঙুল, ঠোঁট ইত্যাদির চিকিৎসায় দীর্ঘসময় লেগে যেতে পারে।

শ্বেতী রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাধারণত কোনো ল্যাবরেটরি পরীক্ষা ছাড়া শুধু রোগের লক্ষণ দেখেই এই রোগ নির্ণয় করা হয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ ব্যবহার করা হয়।

প্রয়োজনে রোগীর বয়স, রোগের সময়কাল, রোগের স্থান এবং ব্যাপ্তিভেদে চিকিৎসা পদ্ধতি বাছাই করা হয়। সেক্ষেত্রে এ রোগ হলে প্রাথমিক অবস্থায়  Recap ক্রিম, Vitiligo Natural, Vitiligo Natural Harbs, Vitiligo Remover সহ চিকিৎসকের নির্দেশনামতে আরো কিছু ঔষধ কয়েক মাস এমনকি প্রয়োজনে কয়েক বছর ধরে নিয়মিতভাবে সেবন করতে হয়। এ চিকিৎসায় ধীরে ধীরে শ্বেতী থেকে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব এবং সারাদেশে প্রায় এক হাজারেরও বেশি রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন।

এ চিকিৎসার ক্ষেত্রে আপনি নিজে সরাসরি গিয়ে ঔষধ গ্রহণ করতে পারলে তা হবে পারফেক্ট। তবে যদি কোনো কারণে তা সম্ভব না হয় তবে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান 

(ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন: (চিকিৎসক)

01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়