অসহায় নারায়ণগঞ্জের কিন্ডারগার্ডেন শিক্ষকরা, নজর নেই কারো

মোঃ শিপন, নারায়নগঞ্জ প্রতিনিধি :

করোনাভাইরাসের কারনে গতো ১৭ ই মার্চ থেকে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষনার পাশাপাশি বন্ধ হতে থাকে সকল প্রকার কোচিং সেন্টার গুলো,ক্রমেই স্তব্ধ হয়ে পরে সকল শিক্ষা।যার সাথে জড়িয়ে আছে হাজারো শিক্ষকের জিবন ও সংসার। যারা সবাই এখন বেকার,যাদের পাশে দাড়ায়নী কেহ।

নারায়ণগঞ্জ সহ সারাদেশে সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোর পাশাপাশি বেড়ে ওঠা বেসরকারি কিন্ডার গার্ডেন গুলো। যা খুব সামান্য সম্মানি দিয়ে চালানো হয়।আার এ সম্মানি দিয়ে ই হাসি খুসি জিবন চলে এ শিক্ষকদের।এরই পাশে তাদের অন্যতম আয়ের উৎস বাসায় পড়ানো।যা তাদের আয়ের অন্যতম উৎস বলে বিবেচনা হয়।

করোনাভাইরাসের কারনে সর্বত্র চলোমান লকডাউনে নিরাপত্তার কারনে বাসায় যাতায়াত ও বন্ধ থাকায় সকল প্রকার কোচিং,ও প্রাইভেড বন্ধ হয়ে যায়।তার ই কারনে বেকার জিবন যাপন করছে প্রায় সকল শিক্ষকরা।তার উপর আছে সংসারের খরচ যা চলোমান।থেমে নেই বাড়ি ভারা।

একদিকে করোনা, অন্যদিকে বেকার। মাঝ খানে অসহায় বেকার যুবক যুবতিরা যেনো কোনঠাসা হয়ে হোম কোয়ারেন্টাইনে আছে।এরা সমাজের শিক্ষক না পারবে কারোকাছে অত্নসম্মানের বলি দিতে না পারে সাহায্যে লাইনে দাড়াতে।

অসহার এ সমাজ গড়ার কারিগড় গুলোকে দেখার মতো আজ নাই কেহ।

নাই মালিক পক্ষের থেকে কোনো সাড়া অনেকের ই আছে বেতন বকেয়া।পাবে কি না তাও অজানা।আাবার অনেক মালিক পক্ষ জানান ইস্কুল বন্ধ আমরা বেতন নিতে পারছি না দেবো কি করে।

বেশ কিছু শিক্ষদের সাথে অালাপকালে তারা জানান এই জমা বকেয়া বেতন তারা আদৌ পাবে কি না তাদের অজানা।যদি তারা না পায় তবে তারা ঋনের বোঝা মাথায় নিয়ে সামনের পথগুলো চলবেন বলে ভেঙ্গে পরেন।

সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা বেতন ভাতা পেলে ও অসহায়ের দারগ্রোস্থ এ সকল শিক্ষকরা। যাদের কাছে আসেনা কোনো সরকারি সাহায্য। আসেনা মালিক পক্ষের কোনো সাড়া।

এ ব্যাপারে নেই শিক্ষক সমিতির কোনো ভূমিকা। সবাই জেনো গা ঢাকা দিয়ে। রমজান মাস চলে সামনে ঈদ অনিস্চয়তার মাঝে এ শিক্ষক সমাজ তাই সকল বেসরকারী শিক্ষকদের দাবী, করোনা মোকাবেলার পাশাপাশি বেসরকারী শিক্ষকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শুভ দৃষ্টি কামনা।