মেহেদী হাসান, তিতাস (কুমিল্লা প্রতিনিধি) :
কোন রকমে বাচতে চেয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন এনজিওর কাছে। কিনেছিলেন সিএন জি। আরও কিছু টাকা কিস্তি নিয়ে তুলেছিলেন টিনের বেড়ার ঘর।
কে জানতো তার জন্যে অপেক্ষা করছিলো নতুন ঝড়। কিস্তি দিতেই যেখানে হিমসিম খাচ্ছিলেন। সেখানে আরও এক ঝড় বইয়ে দিলো কালবৈশাখী ঝড়। উড়িয়ে নিয়ে গেলো সিএনজি চালক হালিম মিয়ার ঘর।
দিশেহারা জগতপুর ইউনিয়নের রায়পুর গ্রামের হালিন মিয়া। করোনাভাইরাস-এর কারণে সিএনজি চালাতে পারছেন না। যোগান দিতে পারছেন না পরিবারের সবার খাবার।
তিনি কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, আমারতো সব শেষ হয়ে গেলো, আমি এখন কোথায় থাকবো?
পরে একটু আশাবাদী হয়েছেন তিতাস উপজেলা চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন সরকারের হতে পাওয়া ত্রাণ সামগ্রী পেয়ে। সেই আশা থেকেই সাহায্য চাইলেন উপজেলা চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন সরকারের কাছে।