গর্ভাবস্থা সংক্রান্ত ৬ কুসংস্কার, যা আসলেই মিথ্যা

নিজ নিজ সংস্কৃতি অনুযায়ী আমরা সবাই কিছু না কিছু কুসংস্কারে বিশ্বাস করি। প্রচলিত যেসব ধারনা বা কুসংস্কার চালু আছে তার সবকিছুই প্রমাণিত নয়। গর্ভাবস্থা যেকোনো মায়ের জন্য খুবই স্পর্শকাতর সময় এবং এসময় অনেক ধরনের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।

তাই এই সময়ে গর্ভবতী মায়েরা পরিবারের কাছ থেকে অনেক ধরনের পরামর্শ শোনেন এবং অনেক ক্ষেত্রে মেনে নেন। মনে রাখা প্রয়োজন, কিছু কুসংস্কার যেমন ক্ষতিকারক নয় আবার এটাও ঠিক, অনেক ব্যাপার আছে যা সঠিক কিনা তা প্রসূতি এবং স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না জেনে পালন করা উচিত নয়। সঠিক প্রসবপূর্ব যত্ন আপনার শিশুকে সুস্থ রাখবে এবং একটি মসৃণ প্রসবে সাহায্য করবে।

ৎজেনে নিন গর্ভাবস্থা সংক্রান্ত প্রচলিত কিছু কুসংস্কার সম্পর্কে-

গর্ভবতী মায়ের পছন্দের খাবারের ওপর শিশুর চেহারা নির্ভর করে

প্রচলিত একটি কুসংস্কার হলো, গর্ভবতী নারীর যে খাবারটি খাবার তীব্র ইচ্ছা জাগে, অনেক্ষেত্রে সেই খাবারের সঙ্গে শিশুর কিছু শারীরিক গঠনে মিল থাকতে পারে! যেমন চকলেট বা গাঢ় রঙের খাবার বেশি খেলে শিশুর গায়ের রং কালো হবে, অন্যদিকে দুধের মতো হালকা রঙের খাবার ত্বকের রঙ ফর্সা হবে। কাতল মাছ খেলে শিশুর মুখ বড় হবে, পুটি মাছ খেলে মুখ ছোট হবে এ ধরনের আরও অনেক কুসংস্কার ছড়িয়ে আছে।

সত্যি কথা বলতে, খাবার বা পানীয় কোনটাই শিশুর গায়ের রং কিংবা শারীরিক গঠনের ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না। শিশুর ত্বকের রঙ মা-বাবার জিনের ওপর নির্ভর করবে। আপনার শিশুর চেহারা কেমন হবে তা প্রসবের পূর্বে খুঁজে বের করার সর্বোত্তম উপায় হলো 4D আল্ট্রাসাউন্ড। শিশুটি সঠিক পুষ্টি পাচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য মায়ের ডায়েট কীভাবে পরিচালনা করবেন সে বিষয়ে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়।

গলার মালা পরা বা তোয়ালে জড়ানো এড়িয়ে চলা

এই কুসংস্কার অনুসারে গলায় বা ঘাড়ে জড়ানো কিছু পরলে শিশুর জন্মের সময় গলায় নাভির কর্ড পেঁচানো হবে, যা অনেক ক্ষতিকর। কিন্তু আদতে এর কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই। এই কুসংস্কার গর্ভবতী মায়েদের একটি গুরুতর উদ্বেগের কারণ হতে পারে। বিশেষ করে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিকের সময় নাভির কর্ডটি শিশুর ঘাড়ে পেঁচিয়ে যেতে পারে। এটি গর্ভে শিশুর নিজের নড়াচড়ার কারণে ঘটে এবং এর আর কোনো বাহ্যিক কারণ নাই। ডেলিভারির আগে ডাক্তারের কাছে নিয়মিত চেকআপ করালে এবং আলট্রা সাউন্ড করলে এটি সম্পর্কে ধারণা দিতে পারে।

গর্ভবতী নারীদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া এড়ানো উচিত

কেউ কেউ বলে যে মৃত্যুর/মৃতের চারপাশে থাকলে মৃত শিশু জন্ম নিতে পারে। আরেকটি কুসংস্কার বলে যে প্রতিহিংসাপরায়ণ আত্মা শিশুটিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে। এইসব বিশ্বাসের আসলে কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, আপনজনের মৃত্যু যে মানসিক চাপ নিয়ে আসে তা এমনিতেই উদ্বেগের কারণ। মানুষ যখন চাপে থাকে, তখন তার শরীর স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল নিঃসরণ করে সেটি মোকাবেলা করে। দুর্ভাগ্যবশত, শিশুর চারপাশের প্লাসেন্টাও এই হরমোন নিঃসরণ করতে পারে।

এই হরমোন অল্প পরিমাণে অ্যামনিওটিক তরলে প্রবেশ করে, যা ভ্রূণের বিপাককে পরিবর্তন করতে পারে। গর্ভবতী মা যদি কোনো মানসিক কষ্ট বা কোন চাপ মোকাবিলা করে থাকেন, তবে ডাক্তারকে জানান। তিনি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর উপায়ে কীভাবে তা মোকাবেলা করতে হবে সে সম্পর্কে পরামর্শ দিতে পারেন।

সিজার এড়াতে সেলাই বা দড়ির উপর দিয়ে পা ফেলবেন না

ডেলিভারির সময় সিজার বা অপরেশন লাগবে কিনা তা এই দড়ির কুসংস্কারের উপর ভিত্তি করে হয় না। প্রসবের সময় মায়ের বয়স, জেনেটিক্স, স্ট্রেস লেভেল, গর্ভকালীন পরিস্থিতির ওপর এটি নির্ভর করে। প্রসবপূর্ব পরামর্শের মাধ্যমে এই উদ্বেগের সমাধান এবং সহজ ও নিরাপদ প্রসব নিশ্চিত সম্ভব।

যমজ কলা খেলে যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়

গর্ভাবস্থা সংক্রান্ত আরেকটি জনপ্রিয় কুসংস্কার হলো ‘যমজ’ খাবার, যেমন একটি ডিমে দুইটা কুসুম অথবা জোড়া লাগানো কলা ইত্যাদি। কিছু মানুষ গর্ভবতী নারীদের যমজ সন্তানের জন্য এই ধরণের খাবার খেতে উত্সাহিত করে। প্রকৃতপক্ষে, যমজ সন্তান কোনো খাবারের উপর নির্ভর করে না। যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা একমাত্র জেনেটিক্স, পারিবারিক ইতিহাস, উর্বরতা এবং আইভিএফ (ইন-ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) এর মতো চিকিত্সাগুলোর ওপর নির্ভরশীল। তবে কলা এবং ডিম গর্ভবতী মায়েদের জন্য পুষ্টির ভালো উৎস।

গর্ভবতী নারীর শরীরে দাগ বা কালো জায়গা থাকলে ছেলে সন্তান হবে

মায়ের নাক, ঘাড়, কুঁচকি, মুখ এবং বগলে কালো দাগ থাকলে শিশুটি ছেলে হবে এমন কুসংস্কারও রয়েছে। আবার মাকে যদি গর্ভাবস্থায় সতেজ এবং সুন্দর দেখায় তবে তার মেয়ে হবে। আদতে মাতৃগর্ভের শিশুর লিঙ্গ মায়ের বাহ্যিক বা শারীরিক চেহারায় দেখা যায় না। শিশুর লিঙ্গ পরীক্ষা করার একমাত্র উপায় হলো আল্ট্রাসাউন্ড। মা এবং শিশুর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো গল্প বা লোককাহিনীর ওপর নির্ভর করা উচিত নয়। সঠিক প্রসবপূর্ব যত্নই গর্ভে থাকাকালীন শিশুর প্রয়োজনীয়তাগুলোকে সর্বোত্তমভাবে পূরণ করতে পারে। এটি নিরাপদ প্রসবে সাহায্য করে ও একটি সুস্থ শিশুর জন্ম দিতে পারে।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান 

(ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন: (চিকিৎসক)

01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়