জেনে নিন যে ১০টি কারণে বিয়ে করবেন

প্রথমেই আপনি এতদিন যে আজাইরা বাত-চিত করতেছিলেন যে স্বপ্নগুলো দেখছিলেন ওগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। আপনি পদার্পণ করবেন এক বাস্তব জগতে সেই জগত এতটাই বাস্তব যে আগে দেখা কোন মুভি’র সঙ্গেই মিলবে না। নিজের সম্পর্কে মূল্যায়ন করার একটি বাস্তব ক্ষেত্র তৈরি হয়ে যাবে।

উল্টোদিকে ভীতু মানুষ বিয়ের পরে সাহসী হয়ে উঠতে পারে, জীবনের সকল পরীক্ষায় ফেল করা ছাত্রটি এই পরিক্ষায় ফার্স্ট হতে পারে, ভীষণ অদরকারি মানুষ দরকারি হয়ে উঠতে পারে। মানুষ তার বাপ মায়ের দেয়া জীবনটিই পুরোপুরি বদলে ফেলতে পারে বিয়ের পরে।

সন্তান যার নাই তারপক্ষে কোনদিন এই বিষয়টি বোঝা সম্ভব না যে মায়েরা বিশষ করে সন্তান জন্ম দেয়ার পরে বাঁচে শুধু সন্তানের জীবনের কথা ভেবে।

দু একটি ব্যতিক্রম ছাড়া কখনোই আপনি যতো খারাপ অবস্থায় পড়ুন না কেন আত্মহত্যা করতে চাইবেন না। একজোড়া স্যান্ডেল, টি শার্ট ইত্যাদি যে ভাগাভাগি করে পরা যায় তা আপনি জানবেন। সময় নষ্ট করা, খাবার নষ্ট করা ইত্যাদি ব্যাপারে আপনি সচেতন হতে চাইবেন।

আত্মকেন্দ্রিকতার বাইরে যে একটি জীবন আছে সবার সঙ্গে আত্মীয়তা বা একসঙ্গে চলার তা আপনি বুঝতে পারবেন। বাচ্চা মানুষ করা বা সংসার চালানোর ব্যাপারে আপনি যে কাজের বুয়াদের চেয়েও অদক্ষ তা বুঝতে পারবেন।

সন্তানের জন্য মানুষ সমুদ্র পাড়ি দেওয়ার সাহস করতে পারে, ভিখিরী সাজতে পারে, রিফিউজি হতে পারে বা মরুভূমিতে পড়ে থাকতে পারে এই বিষয়টি বুঝতে পারবেন।

যে স্বপ্ন বিলাসী মন নিয়ে ভাবছেন যে রাষ্ট্র উদ্ধার করবেন তার প্রকৃত অবস্থা বুঝতে পারবেন যে পরিবার উদ্ধার করাই এক বিশাল এক ব্যাপার। আবার ঠিক উল্টোটাও হতে পারে। পরিবারে সফল মানুষ রাষ্ট্রও উদ্ধার করতে পারে।

সবকিছু সরল ভাবে ভাবতে পারবেন। এতদিন যে ত্যানা প্যাচানো স্বভাবটি ছিল সেটা সরল হয়ে যেতে পারে। আরো কয়েক হাজার শব্দ লেখা যাবে এ নিয়ে।

যে ১০ কারণে বিয়ে করবেন

বিয়েকে বর্তমানে সেকেলে প্রথা বলে মনে করছেন অনেকেই। তরুণ-তরুণীরা আনুষ্ঠানিকভাবে ‘অবিবাহিত’ থাকতে রক্ষণশীল ও ‘পছন্দসই বিয়ের’ সন্ধান করছেন। কিন্তু ঐতিহ্যগত দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী সমাজ এখনো বিশ্বাস করে, প্রতিটি ব্যক্তির জীবনে পরিবার অপরিহার্য একটি বিষয়।

বিয়েকে বর্তমানে সেকেলে প্রথা বলে মনে করছেন অনেকেই। তরুণ-তরুণীরা আনুষ্ঠানিকভাবে ‘অবিবাহিত’ থাকতে রক্ষণশীল ও ‘পছন্দসই বিয়ের’ সন্ধান করছেন। কিন্তু ঐতিহ্যগত দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী সমাজ এখনো বিশ্বাস করে, প্রতিটি ব্যক্তির জীবনে পরিবার অপরিহার্য একটি বিষয়। আর সেই পরিবার তৈরি হয় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার মাধ্যমে।

বিয়ের সুবিধা-অসুবিধা উভয়ই রয়েছে। এতে ইতিবাচক দিকই বেশি। কেননা মিলটা যদি সুখের হয় তাহলে ওই দম্পতি আর্থিক সুবিধা, মানসিক সমর্থন ও ভালো স্বাস্থ্য পেতে পারেন। এছাড়া বিয়ের পরও ওই দম্পতির সন্তানরা অনেক সুখী ও মানসিকভাবে স্বাস্থ্যসম্মত হবেন।

বিয়ের ১০টি গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন এবার তাহলে :

দীর্ঘ জীবন
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, অল্প বয়সে মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে অবিবাহিতদের সংখ্যা বিবাহিতদের দ্বিগুণ। কারণ স্বামী-স্ত্রীরা প্রয়োজন হলে একে অপরের ভালো যত্ন নিতে পারেন। এছাড়া সহযোগীদের সমর্থন ও সাহায্যও পেতে পারেন। ফলে বিবাহিতরা নিজেদের যত্ন নেওয়ার জন্য দম্পতির প্রতি দায়িত্ববোধ ও বাচ্চা নেওয়ার কথা ভাবেন। তারা বুঝতে পারেন যে, প্রয়োজন পড়লে সহায়তা করার জন্য তাদের কেউ একজন রয়েছেন। তাই কেউ দীর্ঘজীবী হতে চাইলে তাকে বিয়ে করার পরামর্শ দিয়েছেন অভিজ্ঞরা।

তবে সত্যিকারের আদর্শ জীবনসঙ্গী না পেয়ে বিয়ে করলে সেটা চরম ভুল হবে বলেও মন্তব্য করেন তারা।

নিজের দেখাশোনা
বিবাহিত নারী-পুরুষ স্বাস্থ্যবান বলে পরিসংখ্যানের ফলাফলে দেখা যায়। দম্পতিরা তাদের প্রিয়তমের প্রতি দায়িত্ব অনুভব করে খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করে নিজের সর্বচ্চ যত্ন নেওয়া শুরু করেন, যা তাকে স্বাস্থ্যবান ও দীর্ঘজীবী হওয়ার ক্ষেত্রে সাহায্য করে।

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হলে সেটা দাম্পত্য জীবনে ভাঙনের সৃষ্টি করে। এর ফলে সংসার জীবন সংক্ষিপ্ত হতে পারে, যার ক্ষতিকর প্রভাবে নষ্ট হতে পারে তাদের স্বাস্থ্য। সুতরাং, অনুরোধের কারণে বিয়ে না করে আনন্দের সঙ্গে স্বেচ্ছায় বিয়ে করা, বিবাহিত জীবনকে উপভোগ করা, সঙ্গীকে ভালোবাসা, সর্বপরি ভালোবাসায় ফিরে আসা মন ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই জরুরি।

যৌন জীবনে রোগের ঝুঁকি কম
যেসব দম্পতি একে অপরকে ভালোবাসেন ও বিশ্বাস করেন তারা প্রতিনিয়ত যৌনসুখ উপভোগ করেন। ফলে তাদের যৌনসঙ্গী খোঁজার প্রয়োজন হয় না। এতে তাদের যৌনজীবনে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কম থাকে।

তবে যে দম্পতি এর ব্যতিক্রম ঘটায় এবং একে অপরের সঙ্গে প্রতারণা করে তাদের যৌনরোগ সংক্রান্ত ঝুঁকি বেশি থাকে।

ভালো স্বাস্থ্য
বিয়ের মাধ্যমে স্বাস্থ্যগত অনেক সুবিধা পান দম্পতিরা। তবে নারীরা এ সুবিধা বেশি ভোগ করেন। কেননা ভালো যৌনজীবন তাদের সন্তুষ্টি ও সুখের একটি সম্পূর্ণ অনুভূতি প্রমাণ করে। এই সাময়িক মানসিক অবস্থা শারীরিক স্বাস্থ্যের চেয়ে মানসিক স্বাস্থ্যে বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে বলে গবেষণায় জানা যায়।

গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে যে, অবিবাহিতদের মন-মেজাজ সব সময় দোল খেতে থাকে, স্থির হতে পারে না। এমনকি সব সময় বিষণ্নতায়ও ভোগেন তারা। এর ফলে অবিবাহিতদের স্থাস্থ্যের ওপর অনেক খারাপ প্রভাব পরে।

স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান
শুধু নারীরাই নয়, বিবাহিত নারী-পুরুষ উভয়েই মানসিক ও আবেগগতভাবে ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারেন। কারণ তারা একে অপরের পছন্দ ও প্রয়োজন অনুযায়ী যত্ন নিতে পারেন। এটা পুরুষের হৃৎপিণ্ডের জন্য খুবই উপকারী। তাই অবিবাহিত পুরুষদের তুলনায় বিবাহিতদের স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক ও অন্য রোগের ঝুঁকি কম থাকে বলে গবেষণায় দেখা যায়।

আর্থিক অবস্থার সমৃদ্ধি
অবিবাহিত ব্যক্তি বিবাহিত দম্পতিদের তুলনায় টাকা কম খরচ করে এটা অবশ্যই সত্য। তবে দম্পতিরা একত্রে অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারেন এবং তাদের আর্থিক অবস্থাও অনেক সমৃদ্ধ হয়।

অন্যদিকে অবিবাহিতরা কম উপার্জনেই তাদের জীবনধারণ করতে পারেন। তাই ভালো কাজ ও বেশি উপার্জনের লক্ষ্যও তাদের কম থাকে। কিন্তু বিবাহিত পুরুষরা তাদের স্ত্রী ও সন্তানদের প্রতি দায়িত্ব অনুভব করে আর্থিক অবস্থার উন্নতি করার চেষ্টা চালিয়ে যান এবং সফল হন।

খারাপ খাদ্যাভ্যাস ত্যাগ
গবেষণায় দেখা যায় যে, বিবাহিতরা তাদের পরিবারের প্রতি দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে মদ বা ড্রাগের মতো খারাপ অভ্যাস থেকে অনেক সহজেই পরিত্রাণ পেতে পারেন। অনেকে তাদের দম্পতি ও সন্তানদের কারণে ধূমপানও ছেড়ে দেন।

অন্যদিকে একজন সঙ্গীহীন ব্যক্তি তার এই আসক্তি থেকে মুক্তির জন্য প্রতিনিয়ত নিজের সঙ্গে যুদ্ধ করেও ব্যর্থ হচ্ছেন। কারণ এই খারাপ অভ্যাসগুলো একক প্রচেষ্টায় ত্যাগ করা খুবই কঠিন।

সন্তানদের যত্ন নেওয়া সহজ
কেউ যদি একা না হয়, বরং তাদের যদি জীবনসঙ্গী থাকে তাহলে তাদের বাড়ন্ত শিশুদের যত্ন নেওয়া অনেক সহজ হয়। আর যে বাবা-মায়েরা তাদের শিশুদের দায়িত্ব ভাগ করে পালন করেন তারা সন্তানদের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক উদাহরণ তৈরি করেন।

এর মাধ্যমে ওই দম্পতির সন্তানরা প্রকৃত পারিবারিক সম্পর্কের ব্যাপারে জানতে পারেন, যা তাদের ভবিষ্যৎ পারিবারিক জীবনে সুখের বন্ধন তৈরি করে।

পরিপূরক জীবন
বিয়ের পর থেকে যেহেতু একটি দম্পতির অর্থনৈতিক সচ্ছলতা বাড়ে, সেহেতু জীবনযাত্রারও উন্নতি ঘটে। ফলে তারা একটি সুন্দর স্থানে রুচিশীল বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট কেনেন। এছাড়া তাদের সন্তানদের জন্য ভ্রমণ, ভালো খাবার ও উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা করারও সামর্থ্য তৈরি হয় ওই দম্পতির।

আজীবন সাহচর্য
সম্পর্কের ক্ষেত্রে কারো সঙ্গে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়া একটি মহৎ‍ ব্যাপার। কেননা বর্তমানে কারো কাছ থেকে যত্ন ও বিপদে সাহায্য গ্রহণ করা পুরস্কার পাওয়ার মতোই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ কোনো ব্যক্তি বিয়ে করার মাধ্যমেই এই শাশ্বত আশীর্বাদ পেতে পারেন। কারণ বিয়েতে ওই শাশ্বত গুণাবলি রয়েছে। এছাড়া প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ওই দম্পতি সব সময় প্রতিবেশীদের কাছ থেকেও প্রশংসা পেয়ে থাকেন।

ফলে সবারই স্বপ্ন থাকে যে, একটি নির্দিষ্ট সময়ে একজন বিশেষ মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে এবং তার সঙ্গেই বাকিটা জীবন অতিবাহিত হবে।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান 

(ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন: (চিকিৎসক)

01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়