দ্রুত বীর্যপাত রোধে কি ঔষধ সেবন করা যায়?

আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষ যৌন রোগ বা যৌন সমস্যাকে লোকলজ্জার ভয়ে লুকিয়ে রাখেন। আসলে এটা অন্যান্য রোগের মতো একটি সাধারণ রোগ। এই রোগে ভুগে মানুষ বেঁচে থাকার কোনো কুলকিনারা পাচ্ছেন না। হতাশ হয়ে গেছেন অনেকেই। ভাবছেন, হয়তো এই রোগ থেকে মুক্তির কোনো পথ নেই। আসলে এটা ভুল।
অন্য রোগে যেমন মানুষ চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন, ঠিক তেমনি যৌন সমস্যায় মানুষকে চিকিৎসাসেবা নিতে হবে। কিন্তু বেশিরভাগ পুরুষই ৩০-৩৫ বয়সের পরই এ সমস্যায় ভোগেন লজ্জায় কাউকে বলতে পারছেন না।
এমনকি নিজ স্ত্রীকেও বিষয়টি খুলে বলতে পারেন না লজ্জার কারণে। অথচ তিনি স্ত্রীর কাছ থেকে নিজকে গুটিয়ে রাখেন। সংসারে বাড়ে অশান্তি, কলহ। এমনকি এসব সমস্যায় স্ত্রী তার স্বামীকে ডিভোর্সও দিয়ে থাকেন অনেক ক্ষেত্রে।
এসব সমস্যায় আপনি অনায়াসেই ব্যবহার করতে পারেন নিম্নোক্ত বর্ণিত মাশরুম পণ্য। যা ব্যবহারে কোনোপ্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। কারণ এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক ব্যবহার হয় না, বরং বিভিন্ন প্রকার ঔষধি ভেষজের চূর্ণ দিয়ে এই ঔষধগুলো তৈরি করা হয়ে থাকে।
নাইট কিং সারাদেশে হাজার পুরুষের স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহৃত একটি বিশ্বস্ত মাশরুম পণ্য। এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক নেই বিধায় এটি সেবনে ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।
 
নাইট কিং ব্যবহারে হারানো যৌবন ফিরে পাওয়া যায়। এাতে পৌরুষ পুনঃরুদ্ধার করে নারীকে সন্তুষ্ট করা যায়, নিজেও যৌনজীবনে সুখী হওয়া যায়।
যারা যৌন জীবনে একদমই অপারগ, স্ত্রীর কাছে যেতে লজ্জা লাগে, পেনিস শক্ত ও অধিক সময় সহবাস করতে পারেন না তারা নাইট কিং  সেবনের পর পরেই এর সফলতা সম্পর্কে বুঝতে পারবেন। ১মাস নিয়মিত সেবনে স্থায়ী সমাধান।
 
এটি একটি সম্পূর্ণ আয়ুর্বেদিক প্রোডাক্ট। এটি সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
 
নাইট কিং ব্যবহারে আপনার সঙ্গমের সময় দীর্ঘস্থায়ী হবে। যাদের লিঙ্গ একদমেই শক্ত হয় না তাদের জন্য এটি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রোডাক্ট। যৌন রোগ, লিঙ্গ সমস্যা, শুক্রমেহ, স্বপ্নদোষ ও দ্রুত বীর্যপাত-এর চিকিৎসা জন্য ব্যবহৃত।
যৌন মিলন ২৫/৩০ মিনিট স্থায়ী করুন। যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এক রাতে ২/৩ বার মিলন করুন। বীর্য গাঢ় করে প্রস্রাবের সাথে ধাতু ক্ষয় দূর করুন।
হারানো যৌবন পুনরুদ্ধার করে নারীকে সন্তুষ্ট করুন। অল্প উত্তেজনায় যাদের লিঙ্গের মাথায় লালা চলে আসে তারা এটি ব্যবহার করে হারানো যৌবন পুনরুদ্ধার করুন ।
 
সেবনের নিয়ম : 
সঙ্গমের ১ ঘণ্টা পূর্বে এটি সেবন করতে হবে , সেবন করার পর গরম দুধ পান করুন আর দেখুন এর কারিশমা ।
 
আমরা সারা বাংলাদেশে ফ্রি হোম ডেলিভারী দিয়ে থাকি। পণ্য অর্ডারে ডেলিভারী চার্জ ১৩০/- টাকা অগ্রিম বিকাশ নিয়ে কনফার্ম করতে হয়। কনফার্ম করলে আপনার জেলায় কুরিয়ার সার্ভিস যোগে ঔষধ পৌঁছে দেয়া হবে।

অনেকে মাসের পর মাস অথবা বছরের পর বছর যৌন সমস্যায় ভুগলেও চিকিৎসকের কাছে যান না লজ্জায় বা ভয়ে। কিন্তু এটি অবহেলা করা উচিত নয়। যৌন সমস্যা সমাধানের উপায় নিয়ে দুই পর্বের প্রতিবেদনের আজ প্রথম পর্ব।

সহবাসের সময় জ্বালাপোড়া:

ভেস্টিবিউলোডাইনিয়া হলো সাধারণ একটি সমস্যা। এ অবস্থায় যৌনমিলনের সময় যোনিমুখে জ্বালাপোড়ার মতো ব্যথা অনুভূত হয়। প্রায় সময়ই ভ্যাজাইনার গভীরে নয়, বরং ভ্যাজাইনার ভেস্টিবিউল অংশে পেনিস প্রবেশ করলেই ব্যথা অনুভব হয়।

স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ লিসা এম. ভেলি বলেন, ‘ভেস্টিবিউলোডাইনিয়ার সাবটাইপ রয়েছে। তাই যৌন সমস্যার বিস্তারিত ইতিহাস, দৃষ্টিলব্ধ পরীক্ষা, পেলভিক ফ্লোরের পেশি ও অস্থি সংক্রান্ত পরীক্ষা ও নিউরোসেন্সরি টেস্টিংয়ের মাধ্যমে এ সমস্যার প্রকৃত ধরন শনাক্ত করে চিকিৎসা করতে হবে।’

সহবাসের সময় প্রচণ্ড ব্যথা : যন্ত্রণাদায়ক যৌনমিলনের মেডিক্যাল টার্ম হলো ডিসপারিউনিয়া। নারী ও পুরুষ উভয়েই সহবাসের সময় ব্যথায় ভুগতে পারেন, কিন্তু পুরুষদের তুলনায় নারীদের ডিসপারিউনিয়া বেশি হয়। ‘মাই হাসবেন্ড ওন্ট হ্যাভ সেক্স উইথ মি’র লেখক, ক্লিনিক্যাল সেক্সোলজিস্ট ও রিলেশনশিপ এক্সপার্ট ডন মাইকেল বলেন, ‘শারীরিক ও মনস্তাত্ত্বিক উভয় ধরনের ফ্যাক্টর দ্বারা ডিসপারিউনিয়া হতে পারে।’

এ ধরনের সমস্যায় নারী-পুরুষের সম্পর্ক ছিন্ন হতে পারে। ‘গেটিং দ্য সেক্স ইউ ওয়ান্ট’র লেখক ও সেক্স থেরাপিস্ট টামি নেলসন বলেন, ‘সহবাসের সময় ব্যথা উপশম করতে সিলিকন-বেসড লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করুন এবং অ্যান্টিহিস্টামিনের ব্যবহার কমিয়ে ফেলুন, কারণ এ ওষুধ ভ্যাজাইনার টিস্যু শুষ্ক করতে পারে। তারপরও ব্যথা অনুভূত হলে গাইনিকোলজিস্ট বা ইউরোলজিস্টের কাছে যেতে দেরি করবেন না।’

অকালে বীর্যপাত : শরীর থেকে বীর্য বের হওয়াকে ইজাকুলেশন বলে। যৌনমিলনে বেশি সময় ধরে তৃপ্তি পেতে প্রত্যেক পুরুষই চাই ইজাকুলেশন দেরিতে হোক। কিন্তু অনেক পুরুষের এই চাওয়া পূরণ হয় না। অনেক পুরুষের স্বাভাবিক সময়ের পূর্বেই ইজাকুলেশন হয়ে যায়- এ সমস্যাকে বলে প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন বা অকালে বীর্যস্খলন। প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশনের ক্ষেত্রে পেনিস ভ্যাজাইনাতে প্রবেশের পূর্বে অথবা প্রবেশ করামাত্র বীর্যপাত হয়। ডা. নেলসন বলেন, ‘এটা মনে রাখবেন যে অধিকাংশ পুরুষ যৌনমিলনের সময় গড়ে চার মিনিট পর্যন্ত বীর্য ধরে রাখতে পারে, তাই আপনার বীর্যস্খলন এর কাছাকাছি সময়ে হলে দুশ্চিন্তা করার প্রয়োজন নেই, আপনি সম্ভবত স্বাভাবিক রেঞ্জে আছেন।’ কিন্তু প্রতিনিয়ত উত্তেজিত হওয়ামাত্র বীর্যপাত হয়ে গেলে একজন সেক্স থেরাপিস্টের কাছে যান। যেসব পুরুষের অকালে বীর্যস্খলন হয় তারা কেজেল এক্সারসাইজ থেকে উপকার পেতে পারেন।

ভ্যাজাইনার শুষ্কতা : অধিকাংশ নারী এ যৌন সমস্যাটিকে অমীমাংসিত রেখে দেন। ডা. ভেলি বলেন, ‘স্তন্যপান করানো, ঋতুবন্ধের পূর্বে হরমোনগত পরিবর্তন অথবা ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে ভ্যাজাইনা শুষ্ক হতে পারে। যেসব নারী বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়ান, তাদের ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমে যায়- এটি ভ্যাজাইনার পিচ্ছিলতা হ্রাস করে। ঋতুবন্ধের কাছাকাছি সময়ে হরমোনগত পরিবর্তনও পিচ্ছিলতা কমিয়ে ফেলে এবং ভ্যাজাইনার টিস্যুকে পাতলা করে।’ ভ্যাজাইনার শুষ্কতায় লুব্রিকেন্ট ও ময়েশ্চারাইজার সহায়ক হতে পারে।

গভীর সঙ্গমে ব্যথা : সহবাসের সময় জরায়ুমুখে পেনিস হিট করলে এ ধরনের ব্যথা হয় এবং এ সমস্যাটি কিছু সেক্স পজিশনে বেশ কমন (যেমন- পেছন থেকে সহবাস করা), বলেন ডা. মাইকেল। তিনি আরো বলেন, ‘মাসিক চক্রের সময় জরায়ুমুখ আরো স্পর্শকাতর হয়ে পড়ে, শুষ্ক ভ্যাজাইনার ক্ষেত্রেও একই অবস্থা হয়।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমি এটাকে সার্ভিক্স বাম্প হিসেবে রেফার করি- কখনো কখনো উত্তেজনা ও সেক্স পজিশনের ওপর ভিত্তি করে ভালো অনুভব হতে পারে, কিন্তু অন্যান্য সময় তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়।’ ডা. মাইকেল ব্যথা ছাড়াই সর্বোচ্চ যৌনসুখ পেতে সঙ্গীর সঙ্গে সেক্স পজিশন অ্যাডজাস্ট করতে পরামর্শ দিচ্ছেন।

এন্ডোমেট্রিয়োসিস : সহবাসের সময় পেলভিসের গভীরে ব্যথা হতে পারে এন্ডোমেট্রিয়োসিসের অন্যতম লক্ষণ। আমরা জানি যে জরায়ুর ভেতরের স্তরে এন্ডোমেট্রিয়াল টিস্যু বিকশিত হয়, কিন্তু কোনো কারণে এ টিস্যু জরায়ুর বাইরে বিকশিত হলে তাকে এন্ডোমেট্রিয়োসিস বলে। যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ওয়েবসাইট ওমেন’স হেলথের উপাত্ত অনুযায়ী, সে দেশে আনুমানিক ১১ শতাংশ নারীর এন্ডোমেট্রিয়োসিস রয়েছে।

পিআইডি : পেলভিসের গভীরে ব্যথার আরেকটি সম্ভাব্য কারণ হলো পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজিজ (পিআইডি) বা পেলভিসে প্রদাহজনিত রোগ। লাইসেন্সড প্রফেশনাল কাউন্সেলর ওয়েন্ডি এল ডামব্রোফ বলেন, ‘পিআইডি হলো জরায়ু ও ডিম্বনালির একটি ইনফেকশন, যা প্রায়সময় যৌনবাহিত ইনফেকশনের জীবাণু দ্বারা হয়ে থাকে, শুধু তাই নয় অন্যান্য ব্যাকটেরিয়া দ্বারাও এ রোগ হতে পারে। চিকিৎসা করা না হলে পিআইডি ইক্টোপিক প্রেগন্যান্সি বা ডিম্বনালিতে গর্ভধারণ ও সন্তান জন্মদানে অক্ষমতার কারণ হতে পারে, কারণ এ রোগে ডিম্বনালির ভেতর ও বাইরে স্কার টিস্যু জমে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়, যার ফলে ডিম্বনালি অতিক্রম করে জরায়ুতে পৌঁছতে পারে না।’

রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।